উইন্ডোজ এক্সপিতে কাজ করতে গিয়ে অনেক সময় কম্পিউটারের সব কাজ থেমে যেতে পারে (হ্যাং হওয়া)। এ অবস্থায় Not Responding লেখা বার্তা এলে Close বাটনে ক্লিক করতে হয়।এর ফলে সব কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ইচ্ছে করলে এ সমস্যাটি এড়ানো যায়।
এ জন্য Start বা Run-এ গিয়ে regedit লিখে Enter চাপুন। এখন HKEY_CURRENT_USER/Control Panel/Desktop ঠিকানায় যান। এখন ডানপাশের AutoEndTask অপশনে দুই ক্লিক দিন এবং এখানে Value data হিসাবে 0-এর পরিবর্তে 1 লিখে OK করে বের হয়ে আসুন। এখন Not Responding প্রোগ্রামটি বন্ধ হয়ে গেছে। এর ফলে পিসি হ্যাং হবে না।
Tuesday, January 12, 2010
Thursday, January 7, 2010
গুগল ওয়েভ - কি এবং কেন ! ! !

গুগলের নতুন প্রোডাক্ট গুগল ওয়েভ নিয়ে অনেকের আগ্রহ। তাই সবার জন্য এই ভিডিওটি শেয়ার করলাম যা থেকে জানতে পারবেন গুগল ওয়েভের খুঁটিনাটি। অসাধারণ এই ভিডিওটি দেখার পর ইমেইলিং এবং কম্পিউটিং এর উপর আপনার চিন্তাভাবনা তো বদলাবেই সেই সাথে আপনিও গুগল ওয়েভের ভক্ত হয়ে যাবেন। ভবিষতের ইমেইল ব্যবস্থাকে দেখতে এই ভিডিও অবশ্যই দেখা দরকার। ভিডিওটির সাইজ অনেক বড় তাই আইডিএম দিয়ে ডাউনলোড করে তারপর দেখার অনুরোধ রইলো। গুগল ওয়েভ কি এবং কেন - এটা লিখে প্রকাশ করা সম্ভব না, তাই ভিডিও দিলাম।
এই লিঙ্কে ক্লিক করুন http://www.youtube.com/watch?v=v_UyVmITiYQ
কম্পিউটারে কেন বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি(০ ও ১) ব্যবহৃত হয়?
সবাই জানে কম্পিউটারে শুধুমাত্র ০ ও ১ সংখ্যাদ্বয় দ্বারা সকল কাজ সম্পাদিত হয়। কিন্তু এর কারন পরিষ্কারভাবে অনেকেরই জানা নেই। অবশ্য প্রোগ্রামার বা কম্পিউটার ইন্জিনিয়ারদের সবাই এ সম্পর্কে জানেন। যাদের কাছে ব্যাপারটি পরিষ্কার নয় তাদের সহজভাবে বুঝাতেই লেখা।
প্রথমেই আমাদের জানা দরকার বাইনারি সংখ্যা আসলে কি?
আমরা দৈনন্দিন কাজে যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তার ভিত্তি হল ১০,একে ডেসিমাল পদ্ধতি বলা হয়। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি ২। এখন প্রশ্ন হল সংখ্যার ভিত্তি বলতে কি বুঝানো হচেছ? ধরা যাক ডেসিমাল পদ্ধতিতে একটি সংখ্যা ১২৮। সংখ্যাটির প্রতিটি অংকের একটি করে স্থানীয় মান আছে। ১২৮.১ কে আমরা লিখতে পারি এভাবে
১২৮.১ = একশত + বিশ + আট + দশমিক এক = ১*১০০ + ২*১০ * + ৮*১ + ২ *০.১
= ১*১০^২ + ২ *১০^১ + ৮ * ১০^০ + ৮*১০^-১
ডেসিমাল পদ্ধতিতে এভাবেই ১০ এর ঘাত দ্বারা যেকোনো সংখ্যাকে প্রকাশ করা হয়, বাইনারি পদ্ধতিতে প্রকাশ করা হয় ২ এর ঘাত দ্বারা। ডেসিমাল পদ্ধতিতে ১১ কে বাইনারিতে লেখা হয় ১০১১, এবার দেখুন
১০১১ = ১*২^৩ + ০*২^২ + ১*২^১ + ১*২^০
ডেসিমালকে বাইনারিতে রূপান্তরের বিষদ বর্ণনা এখানে দিলাম না। আশা করি মূল ব্যাপারটি ধরতে পেরেছেন। ৮ ভিত্তির সংখ্যা পদ্ধতিতে এভাবে ৮ এর ঘাত ব্যবহার করা হয়।
প্রতিটি বাইনারি অংককে বিট বলা হয়। ১১০১ একটি ৪ বিট সংখ্যা, ১১১১০১০১ হলো একটি ৮ বিট সংখ্যা। পরপর ৮টি বিটের সিকোয়েন্সকে বাইট বলা হয়।
এখন কম্পিউটারে কেন বাইনারি সংখ্যা ব্যবহার করা হয়?
কম্পিউটারে ইলেকট্রনিক সার্কিটে তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। সার্কিটগুলো দুই অবস্থায় থাকতে পারে “চালু”, অথবা “বন্ধ”. বন্ধ অবস্থা ০ এবং চালু অবস্থা ১ দ্বারা নির্দেশিত হয়। ধরা যাক ১১ সংখ্যাটিকে কম্পিউটারের একটি মেমরি সেলে সংরক্ষণ করতে হবে। আপনি ইনপুট দেবার পর কম্পিউটার ১১ কে রূপান্তরিত করে বাইনারি ১০১১ এ প্রকাশ করবে যা একটি ৪-বিট সংখ্যা। ৪-বিটের মেমরি সেলে ৪টি সার্কিট থাকে (টেকনিক্যাল ভাষায় যাদের নাম ফ্লিপ-ফ্লপ)। সেলটির ২য় সার্কিট বাদে সবগুলো সার্কিট চালু করে দিলে নিম্নের অবস্থা সৃষ্টি হবে:
১ম সার্কিট : ১(=চালু)
২য় সার্কিট : ০(=বন্ধ)
৩য় সার্কিট : ১(=চালু)
৪র্থ সার্কিট : ১(=চালু)
এভাবে রেজিস্টারে ১১ সংখ্যাটি ১১০১ রূপে সংরক্ষিত হবে। এভাবে খুব সহজে বাইনারি সংখ্যা ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষন করা যায়।
প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে কোন ইংরেজি বা বাংলা শব্দ টি কিভাবে মেমোরিতে সংরক্ষন করা হয়? এখানেও বাইনারি! ASCII Code, UNICODE শব্দগুলো সবার পরিচিত। প্রতিটি অক্ষরের জন্য একটি বাইনারি কোড আছে। যেমন ধরুন আপনি “b” অক্ষরটি সংরক্ষণ করতে চান। b এর ASCII code হলো ০১১০০০১০ যা কম্পিউটারের আগে থেকেই জানানো থাকে। আপনি ‘b’ ইনপুট দিলে কম্পিউটার ০১১০০০১০ কে মেমরি সেলে সংরক্ষণ করবে, এক্ষেত্রে নূন্যতম ৮-বিট মেমরি সেল দরকার। এভাবে প্রতিটি ক্যারেক্টারের unique কোড দ্বারা কম্পিউটার ইনপুট সনাক্ত ও সংরক্ষণ করে। ASCII হলো ৮ বিটের কোড , Unicode হলো ১৬ বিটের কোড যা অধিক ক্যারেক্টার চিন্হিত করতে সক্ষম।
কম্পিউটার শুধুমাত্র “মেশিন ভাষা” দ্বারা যাবতীয় কাজ সম্পাদন করে। বিদ্যুত প্রবাহের মাধ্যমে সমস্ত কাজ করা হয়,বিদ্যুত প্রবাহের উপস্থিতিকে ১, অনুপস্থিতিকে ০ ধরা হয়। আপনি কম্পিউটারে যে কাজই করুন না কেন, সেটাকে ডিকোড করে ০ ও ১ এ পরিণত করা হয়। আপনি C\Basic ভাষায় প্রোগ্রাম লিখলে কম্পিউটার সেটাকে মেশিন ভাষায় পরিণত করে প্রোগ্রাম রান করবে। আপনার সুন্দর wallpaper কম্পিউটারের কাছে বিভিন্ন সার্কিটে বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি, ০ বা ১! আপনি যে গান শুনছেন সেটাও ০ ও ১।
এবার আসা যাক ডাটা স্থানান্তরের ব্যাপারে। আপনার পিসি থেকে আমার পিসিতে একটি ফাইল পাঠানোর আগে ফাইলটিকে ০ ও ১ এর সিকোয়েন্সে পরিণত করা হবে। এবার সেই সিকোয়েন্স অনুসারে সিগনাল আমার পিসিতে আসবে, আমার পিসি সেটা ডিকোড করে মনিটরে প্রদর্শন করবে। ধরা যাক যখনই নির্দিষ্ট 'v' ভোল্টের সিগন্যাল আমার পিসিতে আসবে তখন পিসি সেটাকে ১ মনে করবে, এর থেকে কম-বেশী হলে ০ মনে করবে। প্যারিটি বিট নামক একটি পদ্ধতির সাহায্য আগত ডাটায় ভূল থাকলে তা ধরা পড়ে
এতক্ষনে নিশ্চয় বুঝে গেছেন মেগাবাইট, গিগাবাইট ইত্যাদির হিসাব বাইনারি থেকেই এসেছে।
২টি মাত্র অবস্থা প্রদর্শন করে এমন হার্ডওয়্যার তৈরি করা সহজ ও সাশ্রয়ী। প্রথমদিকের কিছু কম্পিউটারে ডেসিমাল পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল। সেগুলো সার্কিট ছিল অকল্পনীয় জটিল, সাধারণ হিসাবের কাজ করতেই সেগুলোর অনেক সময় লেগে যেত।
যারা প্রোগ্রামিং করেন তারা জানেন কম্পিউটার মূলত ৩টি লজিক দিয়ে কাজ করে, এগুলো হল And, Or, Not। এগুলো 2-valued লজিক, তাই বাইনারি সংখ্যাপদ্ধতির সাথে এসব লজিক সরাসরি সম্পর্কিত।
এই হলো মোটামুটি কম্পিউটারের বাইনারি সংখ্যা ব্যবহার করার প্রধান কারণসমূহ। এখানে ইচ্ছা করেই টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলো সংক্ষেপে সহজ করে বলেছি,আরো বিস্তারিত জানতে হলো গুগলে সার্চ দিতে পারেন।
প্রথমেই আমাদের জানা দরকার বাইনারি সংখ্যা আসলে কি?
আমরা দৈনন্দিন কাজে যে সংখ্যা পদ্ধতি ব্যবহার করি তার ভিত্তি হল ১০,একে ডেসিমাল পদ্ধতি বলা হয়। বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি ২। এখন প্রশ্ন হল সংখ্যার ভিত্তি বলতে কি বুঝানো হচেছ? ধরা যাক ডেসিমাল পদ্ধতিতে একটি সংখ্যা ১২৮। সংখ্যাটির প্রতিটি অংকের একটি করে স্থানীয় মান আছে। ১২৮.১ কে আমরা লিখতে পারি এভাবে
১২৮.১ = একশত + বিশ + আট + দশমিক এক = ১*১০০ + ২*১০ * + ৮*১ + ২ *০.১
= ১*১০^২ + ২ *১০^১ + ৮ * ১০^০ + ৮*১০^-১
ডেসিমাল পদ্ধতিতে এভাবেই ১০ এর ঘাত দ্বারা যেকোনো সংখ্যাকে প্রকাশ করা হয়, বাইনারি পদ্ধতিতে প্রকাশ করা হয় ২ এর ঘাত দ্বারা। ডেসিমাল পদ্ধতিতে ১১ কে বাইনারিতে লেখা হয় ১০১১, এবার দেখুন
১০১১ = ১*২^৩ + ০*২^২ + ১*২^১ + ১*২^০
ডেসিমালকে বাইনারিতে রূপান্তরের বিষদ বর্ণনা এখানে দিলাম না। আশা করি মূল ব্যাপারটি ধরতে পেরেছেন। ৮ ভিত্তির সংখ্যা পদ্ধতিতে এভাবে ৮ এর ঘাত ব্যবহার করা হয়।
প্রতিটি বাইনারি অংককে বিট বলা হয়। ১১০১ একটি ৪ বিট সংখ্যা, ১১১১০১০১ হলো একটি ৮ বিট সংখ্যা। পরপর ৮টি বিটের সিকোয়েন্সকে বাইট বলা হয়।
এখন কম্পিউটারে কেন বাইনারি সংখ্যা ব্যবহার করা হয়?
কম্পিউটারে ইলেকট্রনিক সার্কিটে তথ্য সংরক্ষণ করা হয়। সার্কিটগুলো দুই অবস্থায় থাকতে পারে “চালু”, অথবা “বন্ধ”. বন্ধ অবস্থা ০ এবং চালু অবস্থা ১ দ্বারা নির্দেশিত হয়। ধরা যাক ১১ সংখ্যাটিকে কম্পিউটারের একটি মেমরি সেলে সংরক্ষণ করতে হবে। আপনি ইনপুট দেবার পর কম্পিউটার ১১ কে রূপান্তরিত করে বাইনারি ১০১১ এ প্রকাশ করবে যা একটি ৪-বিট সংখ্যা। ৪-বিটের মেমরি সেলে ৪টি সার্কিট থাকে (টেকনিক্যাল ভাষায় যাদের নাম ফ্লিপ-ফ্লপ)। সেলটির ২য় সার্কিট বাদে সবগুলো সার্কিট চালু করে দিলে নিম্নের অবস্থা সৃষ্টি হবে:
১ম সার্কিট : ১(=চালু)
২য় সার্কিট : ০(=বন্ধ)
৩য় সার্কিট : ১(=চালু)
৪র্থ সার্কিট : ১(=চালু)
এভাবে রেজিস্টারে ১১ সংখ্যাটি ১১০১ রূপে সংরক্ষিত হবে। এভাবে খুব সহজে বাইনারি সংখ্যা ব্যবহার করে তথ্য সংরক্ষন করা যায়।
প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে কোন ইংরেজি বা বাংলা শব্দ টি কিভাবে মেমোরিতে সংরক্ষন করা হয়? এখানেও বাইনারি! ASCII Code, UNICODE শব্দগুলো সবার পরিচিত। প্রতিটি অক্ষরের জন্য একটি বাইনারি কোড আছে। যেমন ধরুন আপনি “b” অক্ষরটি সংরক্ষণ করতে চান। b এর ASCII code হলো ০১১০০০১০ যা কম্পিউটারের আগে থেকেই জানানো থাকে। আপনি ‘b’ ইনপুট দিলে কম্পিউটার ০১১০০০১০ কে মেমরি সেলে সংরক্ষণ করবে, এক্ষেত্রে নূন্যতম ৮-বিট মেমরি সেল দরকার। এভাবে প্রতিটি ক্যারেক্টারের unique কোড দ্বারা কম্পিউটার ইনপুট সনাক্ত ও সংরক্ষণ করে। ASCII হলো ৮ বিটের কোড , Unicode হলো ১৬ বিটের কোড যা অধিক ক্যারেক্টার চিন্হিত করতে সক্ষম।
কম্পিউটার শুধুমাত্র “মেশিন ভাষা” দ্বারা যাবতীয় কাজ সম্পাদন করে। বিদ্যুত প্রবাহের মাধ্যমে সমস্ত কাজ করা হয়,বিদ্যুত প্রবাহের উপস্থিতিকে ১, অনুপস্থিতিকে ০ ধরা হয়। আপনি কম্পিউটারে যে কাজই করুন না কেন, সেটাকে ডিকোড করে ০ ও ১ এ পরিণত করা হয়। আপনি C\Basic ভাষায় প্রোগ্রাম লিখলে কম্পিউটার সেটাকে মেশিন ভাষায় পরিণত করে প্রোগ্রাম রান করবে। আপনার সুন্দর wallpaper কম্পিউটারের কাছে বিভিন্ন সার্কিটে বিদ্যুতের উপস্থিতি বা অনুপস্থিতি, ০ বা ১! আপনি যে গান শুনছেন সেটাও ০ ও ১।
এবার আসা যাক ডাটা স্থানান্তরের ব্যাপারে। আপনার পিসি থেকে আমার পিসিতে একটি ফাইল পাঠানোর আগে ফাইলটিকে ০ ও ১ এর সিকোয়েন্সে পরিণত করা হবে। এবার সেই সিকোয়েন্স অনুসারে সিগনাল আমার পিসিতে আসবে, আমার পিসি সেটা ডিকোড করে মনিটরে প্রদর্শন করবে। ধরা যাক যখনই নির্দিষ্ট 'v' ভোল্টের সিগন্যাল আমার পিসিতে আসবে তখন পিসি সেটাকে ১ মনে করবে, এর থেকে কম-বেশী হলে ০ মনে করবে। প্যারিটি বিট নামক একটি পদ্ধতির সাহায্য আগত ডাটায় ভূল থাকলে তা ধরা পড়ে
এতক্ষনে নিশ্চয় বুঝে গেছেন মেগাবাইট, গিগাবাইট ইত্যাদির হিসাব বাইনারি থেকেই এসেছে।
২টি মাত্র অবস্থা প্রদর্শন করে এমন হার্ডওয়্যার তৈরি করা সহজ ও সাশ্রয়ী। প্রথমদিকের কিছু কম্পিউটারে ডেসিমাল পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছিল। সেগুলো সার্কিট ছিল অকল্পনীয় জটিল, সাধারণ হিসাবের কাজ করতেই সেগুলোর অনেক সময় লেগে যেত।
যারা প্রোগ্রামিং করেন তারা জানেন কম্পিউটার মূলত ৩টি লজিক দিয়ে কাজ করে, এগুলো হল And, Or, Not। এগুলো 2-valued লজিক, তাই বাইনারি সংখ্যাপদ্ধতির সাথে এসব লজিক সরাসরি সম্পর্কিত।
এই হলো মোটামুটি কম্পিউটারের বাইনারি সংখ্যা ব্যবহার করার প্রধান কারণসমূহ। এখানে ইচ্ছা করেই টেকনিক্যাল ব্যাপারগুলো সংক্ষেপে সহজ করে বলেছি,আরো বিস্তারিত জানতে হলো গুগলে সার্চ দিতে পারেন।
পেন ড্রাইভ ব্যবহারে যত ভিতী এবং দুশ্চিন্তা?????? পেনড্রাইভকে এনটিএফএসে ফরম্যাট
ফ্লাশ / পেন ড্রাইভ খুবই কাজের একটা বাহন। তবে আমরা এটি ব্যবহার করতে নারাজ কারন, একটা কথা প্রচলিত আছে এটি হলো ভাইরাসের জনক অর্থাৎ ভাইরাস ছড়ানোর অন্যতম বাহন হলো পেন ড্রাইভ। কথাটি একেবারে মিথ্যা নয় কিন্তু আপনি যদি একটু সতর্কতার সাথে এটি ব্যবহার করেন তবে ভয়ের কারণ নেই।
১। পেন ড্রাইভ ব্যবহারের সময় যখন পিসি তে লাগাবেন তখন আপনার পিসির সিস্টেম এটাকে ডিস্ক (রিমুভেবল) ড্রাইভ হিসেবে চিনিয়ে দিবে। এ সময় কি বোর্ড থেকে Ctrl+Shift চেপে ধরুন। তাহলে আর অটোরান হবে না।
২। ওপেন উইথ ডায়ালগ বক্স ক্যন্সেল করুন।
৩। মাই কম্পিউটার ওপেন করুন।
৪। কখনোই ভাইরাস মুক্ত করার পূর্বে পেন/ফ্লাস ড্রাইভটি ডাবল ক্লিকে খুলবেন না।
৫। এ জন্য
Tools-Folder Options-View সিলেক্ট করুন যে ডায়ালগ ব´ হতে Show hidden files and folders এর ঘরে টিক দিন এবার Hide extensions for non file types এবং Hide protected operating system files (Recommended) এ বক্স দুটির টিক মার্ক উঠিয়ে দিন এ্যপ্লাই করুন একটি শতর্ক বার্তা দেখাবে এটি ওকে করুন।ওকে করুন।
৬। এর পর
ফোল্ডারে ক্লিক করুন। বাম পার্শ্বে যে ডায়ালগ বক্স আসবে
এখানে সিঙ্গেল ক্লিকের মাধ্যমে আপনার পেন ড্রাইভটি খুলুন। এবং ডান পার্শ্বে লক্ষ্য করুন পেন ড্রাইভে কোন (সন্দেহযুক্ত) হিডেন ফাইল আছে কিনা, অথবা আপনি হিডেন করেন নাই এমন কোন অযাচিত হিডেন ফাইল অথবা .exe যেটা কোন সেটআপ ফাইল নয় সে সকল হিডেন ফাইল রাইট ক্লিক করে কি বোর্ড থেকে Shift চেপে ডিলিটে ক্লিক করুন।
৭। যদি কোন রেজিষ্টার্ড/নরম্যাল এ্যন্টিভাইরাস ব্যবহার করেন তবে। পেন ড্রাইভটি একবার স্ক্যান করে নিন।
৮। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ইউ এস বি ডিস্ক সিকিউরিটি কি সহ ব্যাবহার করেন তবে আর কোন সমস্যা হবে না। এটি ইন্টারনেট থেকে ও ফ্রি ডাউনলোড করতে পারেন। ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.zbshareware.com/download.html
তবে ফ্রি ভার্সনে কেমন কাজ হবে তা বলতে পারব না।আপনি সফটটি ব্যবহার করতে না পারলে উপরের টিপস অনুসরন করুন।
৮। এর পর পেন ড্রাইভটি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন।
৯। প্রথম আলো থেকে নেয়া একটি টিপস দিলামঃ
ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন L হলে L ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।
পেনড্রাইভকে এনটিএফএসে (NTFS=New Technology File System)ফরম্যাট করা
(আমরা সবাই জানি কোন ড্রাইভ ফরমেট করলে ড্রাইভটিতে থাকা সকল তথ্য/ডাটা মুছে যায়। এজন্য এটি করার পূর্বে পেন ড্রাইভ হতে প্রয়োজনীয় ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে নিন।)
আমরা সাধারনত পেন ড্রাইভকে ফ্যাট৩২ (FAT32=File Alocation Table32) ফাইল ফরম্যাটে ফরমেট করে থাকি। কিন্তু আপনি আপনার পেন ড্রাইভটি এন টি এফ এস (NTFS=New Technology File System) ফরম্যাট করতে চাচ্ছেন। আমরা সাধারনত অন্য সকল ড্রাইভ যে ভাবে ফাইল ফরম্যাট পরিবর্তন করি এটি সেভাবে হবে না। এজন্য-
মাই কম্পিউটার ওপেন করে পেন ড্রাইভের উপর রাইট মাউস করে
Properties
Hardware
- এ গিয়ে পেনড্রাইভ নির্বাচন করতে হবে। এর পর Properties
Policies থেকে Optimize for Performance নির্বাচন করে Ok পুনরায় Ok করুন। ব্যাস আপনার পেন ড্রাইভটি এন টি এফ এস এ পরিবর্তন এখন করতে পারবেন।
এর পর যখন পেন ড্রাইভ ফরম্যাট করবেন তখন এই অপশনটি পাবেন। রাইট মাউস টু পেন ড্রাইভ সিলেক্ট ফরম্যাট।ক্লিক ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট এন টি এফ এস (NTFS)
ক্লিক ফরম্যাট। ব্যাস আপনার পেন ড্রাইভটি এন টি এফ এস (NTFS) ফাইল সিস্টেমে ফরম্যাট হয়ে গেল।
১। পেন ড্রাইভ ব্যবহারের সময় যখন পিসি তে লাগাবেন তখন আপনার পিসির সিস্টেম এটাকে ডিস্ক (রিমুভেবল) ড্রাইভ হিসেবে চিনিয়ে দিবে। এ সময় কি বোর্ড থেকে Ctrl+Shift চেপে ধরুন। তাহলে আর অটোরান হবে না।
২। ওপেন উইথ ডায়ালগ বক্স ক্যন্সেল করুন।
৩। মাই কম্পিউটার ওপেন করুন।
৪। কখনোই ভাইরাস মুক্ত করার পূর্বে পেন/ফ্লাস ড্রাইভটি ডাবল ক্লিকে খুলবেন না।
৫। এ জন্য
Tools-Folder Options-View সিলেক্ট করুন যে ডায়ালগ ব´ হতে Show hidden files and folders এর ঘরে টিক দিন এবার Hide extensions for non file types এবং Hide protected operating system files (Recommended) এ বক্স দুটির টিক মার্ক উঠিয়ে দিন এ্যপ্লাই করুন একটি শতর্ক বার্তা দেখাবে এটি ওকে করুন।ওকে করুন।
৬। এর পর
ফোল্ডারে ক্লিক করুন। বাম পার্শ্বে যে ডায়ালগ বক্স আসবে
এখানে সিঙ্গেল ক্লিকের মাধ্যমে আপনার পেন ড্রাইভটি খুলুন। এবং ডান পার্শ্বে লক্ষ্য করুন পেন ড্রাইভে কোন (সন্দেহযুক্ত) হিডেন ফাইল আছে কিনা, অথবা আপনি হিডেন করেন নাই এমন কোন অযাচিত হিডেন ফাইল অথবা .exe যেটা কোন সেটআপ ফাইল নয় সে সকল হিডেন ফাইল রাইট ক্লিক করে কি বোর্ড থেকে Shift চেপে ডিলিটে ক্লিক করুন।
৭। যদি কোন রেজিষ্টার্ড/নরম্যাল এ্যন্টিভাইরাস ব্যবহার করেন তবে। পেন ড্রাইভটি একবার স্ক্যান করে নিন।
৮। সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি ইউ এস বি ডিস্ক সিকিউরিটি কি সহ ব্যাবহার করেন তবে আর কোন সমস্যা হবে না। এটি ইন্টারনেট থেকে ও ফ্রি ডাউনলোড করতে পারেন। ডাউনলোড লিঙ্কঃ http://www.zbshareware.com/download.html
তবে ফ্রি ভার্সনে কেমন কাজ হবে তা বলতে পারব না।আপনি সফটটি ব্যবহার করতে না পারলে উপরের টিপস অনুসরন করুন।
৮। এর পর পেন ড্রাইভটি নিশ্চিন্তে ব্যবহার করুন।
৯। প্রথম আলো থেকে নেয়া একটি টিপস দিলামঃ
ভাইরাসের আক্রমণ থেকে পেনড্রাইভের সুরক্ষার জন্য পেনড্রাইভ কখনো সরাসরি Open অথবা Explore করে না খুলে My computer-এ গিয়ে Address Bar থেকে Drive Letter লিখে ( যেমন L হলে L ) পেনড্রাইভ খুলুন। এ ছাড়া Tools/Folder Options-এ গিয়ে View অপশন থেকে Show Hidden Files and Folders, Hide Extensions for known File Types, Hide Protected Operating System Files চেকবক্সে টিক চিহ্ন দিয়ে হিডেন সিস্টেম ফাইল শো করুন এবং কোনো সন্দেহজনক হিডেন (*.exe) ফাইল পেলে মুছে ফেলুন। পেনড্রাইভে autorun.inf নামে একটা ফোল্ডার (ফাইল নয়) তৈরি করে রাখুন। ফলে এর জায়গায় autorun.inf ভাইরাস নিজস্ব ফাইল তৈরি করতে পারবে না।
পেনড্রাইভকে এনটিএফএসে (NTFS=New Technology File System)ফরম্যাট করা
(আমরা সবাই জানি কোন ড্রাইভ ফরমেট করলে ড্রাইভটিতে থাকা সকল তথ্য/ডাটা মুছে যায়। এজন্য এটি করার পূর্বে পেন ড্রাইভ হতে প্রয়োজনীয় ডাটা ব্যাকআপ নিয়ে নিন।)
আমরা সাধারনত পেন ড্রাইভকে ফ্যাট৩২ (FAT32=File Alocation Table32) ফাইল ফরম্যাটে ফরমেট করে থাকি। কিন্তু আপনি আপনার পেন ড্রাইভটি এন টি এফ এস (NTFS=New Technology File System) ফরম্যাট করতে চাচ্ছেন। আমরা সাধারনত অন্য সকল ড্রাইভ যে ভাবে ফাইল ফরম্যাট পরিবর্তন করি এটি সেভাবে হবে না। এজন্য-
মাই কম্পিউটার ওপেন করে পেন ড্রাইভের উপর রাইট মাউস করে
Properties
Hardware
- এ গিয়ে পেনড্রাইভ নির্বাচন করতে হবে। এর পর Properties
Policies থেকে Optimize for Performance নির্বাচন করে Ok পুনরায় Ok করুন। ব্যাস আপনার পেন ড্রাইভটি এন টি এফ এস এ পরিবর্তন এখন করতে পারবেন।
এর পর যখন পেন ড্রাইভ ফরম্যাট করবেন তখন এই অপশনটি পাবেন। রাইট মাউস টু পেন ড্রাইভ সিলেক্ট ফরম্যাট।ক্লিক ফাইল সিস্টেম সিলেক্ট এন টি এফ এস (NTFS)
ক্লিক ফরম্যাট। ব্যাস আপনার পেন ড্রাইভটি এন টি এফ এস (NTFS) ফাইল সিস্টেমে ফরম্যাট হয়ে গেল।
"অভ্র কিবোর্ড"-এর বিকল্প "গুগল"
ওয়েবে বাংলা লেখার জন্য অন্যতম জনপ্রিয় টুল "অভ্র কিবোর্ড". ইংরেজি কিবোর্ড লেআউট ব্যবহার করে বাংলা লেখাকে অনেকটা সহজ করে দিয়েছে এই অভ্র. কিন্তু সম্প্রতি একে আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে গেলো গুগল. গুগল নিয়ে এসেছে তাদের নিজস্ব বাংলা ফোনেটিক কিবোর্ড যা গুগল অক্ষরীকরণ ব্যবস্থা বা Google Transliteration System নামেও পরিচিত. আসুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই-
সুবিধা:
১. এর কিবোর্ড ম্যাপিং আরো বেশি ব্যবহারবান্ধব. আপনি যেই শব্দ যেভাবে উচ্চারণ করেন ঠিক সেভাবেই লিখলে গুগল তাকে আপনার কাঙ্খিত শব্দে পরিণত করে দিবে. তাতে আপনার লেখার গতি বেড়ে যাবে কয়েক গুন.
উদাহরণ: s+w+a+v+a+b+i+k = স্বাভাবিক (অভ্র)
s+h+a+v+a+b+i+k = স্বাভাবিক (গুগল)
২. উন্নত সাজেশন ব্যবস্থা. আপনার প্রতিটি অক্ষর লিখার সাথে সাথে গুগল তাদের ডাটাবেস থেকে সম্ভাব্য শব্দে লিস্ট দিবে. এতে করে আপনার বানান ভুলের সম্ভাবনা একেবারে কমে যাবে.
উদাহরণ: u+d+a+h+o+r+o+N = উদাহরণ (অভ্র)
u+d+a+h+o+r+o+n = উদাহরণ (গুগল, এখানে 'উদাহরন' => 'উদাহরণ' হয়ে গেছে)
৩. গুগল ঘন ঘন ব্যবহৃত শব্দগুলোকে বেশি প্রধান্য দেয়. এতে লেখা আরো সহজ হয়ে যায়.
উদাহরণ: আমি যদি একবার udarohon = উদাহরন লিখি তাহলে সে পরবর্তীবার udarohon = উদাহরণ সাজেস্ট না করে 'উদাহরন' সাজেস্ট করবে.
অসুবিধা:
১. এখানে বাক্যের শেষে দাড়ি() দেয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই. আপাতত ফুলস্টপ(.) দিয়েই কাজ চালাতে হবে.
২. নিজের পছন্দ মতো শব্দের উপর চন্দ্রবিন্দু(ঁ) দেয়া যাচ্ছে না আপাতত. আপনারা কেউ পারলে জানাবেন.
টেস্ট:
নিচের লিঙ্ক থেকে বাংলা কিবোর্ডটি টেস্ট করে দেখতে পারেন. ভালো লাগলে নিচের ডাউনলোড সেকশন থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন.
Click This Link http://www.google.com/transliterate/indic/Bengali
ডাউনলোড:
এখান থেকে ডাউনলোড http://dl.google.com/tag/s/appguid=%7B446C4D62-5D85-4E6A-845E-FB19AC8C84F8%7D&iid=%7BA4DC2DF7-7616-C822-57B9-9C965B6E97A3%7D〈=en&browser=4&usagestats=0&appname=Google%20Bengali%20Input&needsadmin=True/transliteration-ime/googlebengaliinputsetup.exe〈=en&browser=4&usagestats=0&appname=Google%20Bengali%20Input&needsadmin=True/transliteration-ime/googlebengaliinputsetup.exeকরুন
ইনস্টল:
ইনস্টলেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানেhttp://www.google.com/ime/transliteration/help.html#installation ক্লিক করুন .
সুবিধা:
১. এর কিবোর্ড ম্যাপিং আরো বেশি ব্যবহারবান্ধব. আপনি যেই শব্দ যেভাবে উচ্চারণ করেন ঠিক সেভাবেই লিখলে গুগল তাকে আপনার কাঙ্খিত শব্দে পরিণত করে দিবে. তাতে আপনার লেখার গতি বেড়ে যাবে কয়েক গুন.
উদাহরণ: s+w+a+v+a+b+i+k = স্বাভাবিক (অভ্র)
s+h+a+v+a+b+i+k = স্বাভাবিক (গুগল)
২. উন্নত সাজেশন ব্যবস্থা. আপনার প্রতিটি অক্ষর লিখার সাথে সাথে গুগল তাদের ডাটাবেস থেকে সম্ভাব্য শব্দে লিস্ট দিবে. এতে করে আপনার বানান ভুলের সম্ভাবনা একেবারে কমে যাবে.
উদাহরণ: u+d+a+h+o+r+o+N = উদাহরণ (অভ্র)
u+d+a+h+o+r+o+n = উদাহরণ (গুগল, এখানে 'উদাহরন' => 'উদাহরণ' হয়ে গেছে)
৩. গুগল ঘন ঘন ব্যবহৃত শব্দগুলোকে বেশি প্রধান্য দেয়. এতে লেখা আরো সহজ হয়ে যায়.
উদাহরণ: আমি যদি একবার udarohon = উদাহরন লিখি তাহলে সে পরবর্তীবার udarohon = উদাহরণ সাজেস্ট না করে 'উদাহরন' সাজেস্ট করবে.
অসুবিধা:
১. এখানে বাক্যের শেষে দাড়ি() দেয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই. আপাতত ফুলস্টপ(.) দিয়েই কাজ চালাতে হবে.
২. নিজের পছন্দ মতো শব্দের উপর চন্দ্রবিন্দু(ঁ) দেয়া যাচ্ছে না আপাতত. আপনারা কেউ পারলে জানাবেন.
টেস্ট:
নিচের লিঙ্ক থেকে বাংলা কিবোর্ডটি টেস্ট করে দেখতে পারেন. ভালো লাগলে নিচের ডাউনলোড সেকশন থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন.
Click This Link http://www.google.com/transliterate/indic/Bengali
ডাউনলোড:
এখান থেকে ডাউনলোড http://dl.google.com/tag/s/appguid=%7B446C4D62-5D85-4E6A-845E-FB19AC8C84F8%7D&iid=%7BA4DC2DF7-7616-C822-57B9-9C965B6E97A3%7D〈=en&browser=4&usagestats=0&appname=Google%20Bengali%20Input&needsadmin=True/transliteration-ime/googlebengaliinputsetup.exe〈=en&browser=4&usagestats=0&appname=Google%20Bengali%20Input&needsadmin=True/transliteration-ime/googlebengaliinputsetup.exeকরুন
ইনস্টল:
ইনস্টলেশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানেhttp://www.google.com/ime/transliteration/help.html#installation ক্লিক করুন .
ফেইস বুকের এপ্লিকেশন ব্যবহার করে এসএমএস করুন আপডেট
ফেইস বুকের এপ্লিকেশন ব্যবহার করে পৃথিবীর যে কোন দেশে খুব সহজে এসএমএস করুন আপনার মুঠো ফোনে।
এপ্লিকেশনটি হল: SmsBook FREE SMS
আপনার ফেইস বুকের একাউন্ট থেকে সার্চ করুন। http://apps.facebook.com/smsbook/cgi-bin/mod_perl/fb.cgi
এপ্লিকেশনটিতে ক্লিক করে এলাও বাটনে ক্লিক করুন।
এপ্লিকেশনটি হল: SmsBook FREE SMS
আপনার ফেইস বুকের একাউন্ট থেকে সার্চ করুন। http://apps.facebook.com/smsbook/cgi-bin/mod_perl/fb.cgi
এপ্লিকেশনটিতে ক্লিক করে এলাও বাটনে ক্লিক করুন।
Wednesday, January 6, 2010
সিরিয়াল ওয়ার্ল্ড (Serial key খোজার দিন শেষ)

সফটওয়ার/গেমস ইন্সটল এর পরে/আগে প্রথম যে ঝামেলায় পড়তে হয় তা হল এর key পাওয়া।আর এই ঝামেলা দূর হত যদি এইটা সফটওয়ার(ডাটাবেজ)থাকত যেখানে সার্চ করা মাত্রই কি চলে আসে।
আর এমনি এইটি সফট হল SERIAL WORLD.।
এটাতে সফটওয়ার এর key এর একটা মোটামোটি বড় একটা ডাটাবেজ আছে,যা কি সার্চএর ঝামেলা থেকে রেহাই দিবে।
এটি কয়েকদিন পর পর আপডেট হয়।
ডাউনলোড
link 1. http://allcrackserial.blogspot.com/2009/11/serial-world.html
link 2.http://www.mediafire.com/download.php?kjytjywjtw2 ডাউনলোড এর পর অবশ্যই আপডেট দিতে হবে**
ক্যাস্পারস্কাই এর KEY বার করার এক জটিল সফ্টওয়ার (কাজ করবে
যার সাহায্যে আমরা যখন তখন Kaspersky Antivirus এর Activation Key পেতে পারি আমি ব্যবহার করে দেখেছি কাজ করে । Software টা এখান থেকে ডাউনলোড করুন। http://www.multiupload.com/BF9F8WVBL6

এবার Software টি ডাউনলোড করার পর নিচের নিয়ম গুলো অনুসরন করুন
#exe ফাইল সিলেক্ট করুন ।
#তারপর যে window টি আসবে সেখান থেকে আপনি যে ভারসনের Key চান সেখানে ক্লিক করুন ।
#এবার একটি rar ফাইল ডাউনলোড হবে তা extract করে নিন এবং উপভোগ করুন।

এবার Software টি ডাউনলোড করার পর নিচের নিয়ম গুলো অনুসরন করুন
#exe ফাইল সিলেক্ট করুন ।
#তারপর যে window টি আসবে সেখান থেকে আপনি যে ভারসনের Key চান সেখানে ক্লিক করুন ।
#এবার একটি rar ফাইল ডাউনলোড হবে তা extract করে নিন এবং উপভোগ করুন।
সকল ইমেইলের জন্য পপ ক্লাইন্ট
ওয়েব মেইল জনপ্রিয় হলেও অনেকের ক্ষেত্রে পপ ব্যবহার বেশ সুবিধাজনক। বিশেষ করে যাদের ইন্টারনেটের গতি কম বা যারা ডায়াল-আপ ব্যবহার করে। এছাড়াও বিভিন্ন কারণে পপ ব্যবহারের প্রয়োজন হয়। জনপ্রিয় ইমেইলগুলোর মধ্যে একমাত্র ইয়াহু সাধারণ ব্যবহারকারীদের পপ ব্যবহার করতে দেয় না। তবে ইয়াহু প্লাস ব্যবহারকরীরা পপ ব্যবহার করতে পারে। এমতবস্থায় থান্ডারবার্ড বা আউটলুকে সরাসরি ইয়াহু পপ ব্যবহারের সুযোগ নেই।

কিন্তু আপনি যদি পপপিপার ব্যবহার করেন তাহলে ইয়াহুর পাশপাশি জিমেইল, হটমেইল, লাইভমেইল, রেডিফ মেইলসহ অনান্য প্রায় সকল ওয়েব মেইলেরই পপ ব্যবহার করতে পারেন। পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড এই সফটওয়্যারে POP3 এবং IMAP এর সকল সুবিধা পাবেন। মাত্র ১.০১ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এই সাইটে সফটওয়্যারটিরhttp://www.poppeeper.com/ বেশ কিছু প্লাগ-ইন্স আছে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণেই চলবে।
0 people like this tune.
Like

কিন্তু আপনি যদি পপপিপার ব্যবহার করেন তাহলে ইয়াহুর পাশপাশি জিমেইল, হটমেইল, লাইভমেইল, রেডিফ মেইলসহ অনান্য প্রায় সকল ওয়েব মেইলেরই পপ ব্যবহার করতে পারেন। পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড এই সফটওয়্যারে POP3 এবং IMAP এর সকল সুবিধা পাবেন। মাত্র ১.০১ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়াও এই সাইটে সফটওয়্যারটিরhttp://www.poppeeper.com/ বেশ কিছু প্লাগ-ইন্স আছে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণেই চলবে।
0 people like this tune.
Like
সাউন্ড এডিটর WavePad
ভাবছেন, এত Sound Editor থাকতে wavepad এর কথা আলাদা করে বলছি কেন?
কথায় আছে যত বড় মুখ নয়, তত বড় কথা । WAVEPAD এর ক্ষেত্রে ও তাই। ৪০০ কিলোবাইট এর software টি একটি অসাধারণ sound editor।
যত বড় Size নয়, কাজ double এর double.
আপনারা নিশ্চয় SONY SOUND FORGE এর কথা শুনেছেন। এটি যে সেরা এতে কোন সন্দেহ নেই । কিন্তু এর size অনেক বড় এবং Pc কে slow করে দেয়।
আমি Guarantee দিচ্ছি যে wavepad আপনার জন্য বেস্ট সলিউশন।

mp3, amr, wave, ogg, rm সহ আরও অনেক format এডিট এবং CONVERT সাপোর্ট করে এটি।
আর ও আছে
Amplify
Normalize
High-Pass Filter
Equalizer
Echo
Speed Change
Pitch Change
Noise Reduction
DirectX Effects সহ আরো অনেক কিছু
AUDIO CD গ্রাব করা যাবে।
এখন কথা হল, আপনার কিছু DECODER দরকার পরবে এটি চালাতে।
যেমনঃ mp3 decoder, amr decoder ইত্যাদি
WavePad http://nch.com.au/wavepad/(click here) Homepage থেকে আপনি free version WAVEPAD এবং DECODER ডাউনলোড করে নিন।
Decoder download করে একবার একবার click করলেই হবে। যদি বেশি ঝামেলা মনে হয়, তাহলে আমি যেই Version ব্যবহার করি সেটাই download করে নিন।
সেটি করার জন্য নিচের link থেকে *.jar file দুটি download করুন এবং WinRar এর সাহায্যে Open বা Extract করলেই হবে।
Serial নাম্বার সহ দেয়া হল। তবে এটি latest version নয়।
–WavePad+Serial 400kb http://d.peperonity.com/c/d/FCF6F5/246188/ssc3/home/023/cellmaza/albums/wavepad.jar.jar
–WavePad Decoder Components 780kb http://d.peperonity.com/c/d/02C041/246675/ssc3/home/023/cellmaza/albums/wavepad_components.jar.jar
http://peperonity.com/go/sites/mview/cellmaza/21481370
কথায় আছে যত বড় মুখ নয়, তত বড় কথা । WAVEPAD এর ক্ষেত্রে ও তাই। ৪০০ কিলোবাইট এর software টি একটি অসাধারণ sound editor।
যত বড় Size নয়, কাজ double এর double.
আপনারা নিশ্চয় SONY SOUND FORGE এর কথা শুনেছেন। এটি যে সেরা এতে কোন সন্দেহ নেই । কিন্তু এর size অনেক বড় এবং Pc কে slow করে দেয়।
আমি Guarantee দিচ্ছি যে wavepad আপনার জন্য বেস্ট সলিউশন।

mp3, amr, wave, ogg, rm সহ আরও অনেক format এডিট এবং CONVERT সাপোর্ট করে এটি।

আর ও আছে
Amplify
Normalize
High-Pass Filter
Equalizer
Echo
Speed Change
Pitch Change
Noise Reduction
DirectX Effects সহ আরো অনেক কিছু
AUDIO CD গ্রাব করা যাবে।
এখন কথা হল, আপনার কিছু DECODER দরকার পরবে এটি চালাতে।
যেমনঃ mp3 decoder, amr decoder ইত্যাদি
WavePad http://nch.com.au/wavepad/(click here) Homepage থেকে আপনি free version WAVEPAD এবং DECODER ডাউনলোড করে নিন।
Decoder download করে একবার একবার click করলেই হবে। যদি বেশি ঝামেলা মনে হয়, তাহলে আমি যেই Version ব্যবহার করি সেটাই download করে নিন।
সেটি করার জন্য নিচের link থেকে *.jar file দুটি download করুন এবং WinRar এর সাহায্যে Open বা Extract করলেই হবে।
Serial নাম্বার সহ দেয়া হল। তবে এটি latest version নয়।
–WavePad+Serial 400kb http://d.peperonity.com/c/d/FCF6F5/246188/ssc3/home/023/cellmaza/albums/wavepad.jar.jar
–WavePad Decoder Components 780kb http://d.peperonity.com/c/d/02C041/246675/ssc3/home/023/cellmaza/albums/wavepad_components.jar.jar
http://peperonity.com/go/sites/mview/cellmaza/21481370
হাতের মুঠোয় নিয়ে আসুন আপনার অনলাইন জীবন
আধুনিক তথ্য প্রযুক্তির যুগান্তকারী উন্নয়ন আমাদের কাজগুলো কে সংক্ষিপ্ত সময়ের আওতায় করেছে সহজ, সুন্দর ও যুৎসই। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে টিকে থাকতে হলে সময়ের যথাযথ প্রয়োগ হওয়া দরকার, যা আমরা অনেকেই করতে পারছিনা। অত্যন্ত সদিচ্ছা থাকা সত্বেও আমাদের অনেকেই সময়ের কারণে পিছিয়ে পরছি।
আমরা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা আমাদের অনলাইন নেটওয়ার্ক এতটাই বিস্তৃত করেছি যা ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রন করতে আমরা প্রতিনিয়তই হিমশিম খাচ্ছি। একটা ম্যানেজ করতে গিয়ে আরেকটির কথা হয়ত ভুলেই গেছি!! রীতিমত চুল ছিরে ফেলার দশা!
কিন্তু একবার ভেবে দেখুন, যদি এই সমস্ত নেটওয়ার্ক একটি প্লাটফর্মের আওতায় আনা যায়!! তাহলে কেমন হবে???
আমি গুল মারছি না বন্ধুগণ, ডিগসবি এমন ই একটি অসাধারন মাল্টিটাস্কিং প্লাটফর্ম। ডিগসবি এমন একটি ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার আই,এম অ্যাকাউন্ট (yahoo messenger, AIM, MSN ও Google talk) ই মেইল অ্যাকাউন্ট (gmail, yahoo, hotmail ও AOL) এবং বিভিন্ন সামাজিক নেটওয়ার্ক (facebook, myspace ও twitter) এর মধ্যে চমৎকার সমন্বয়সাধান করে।
প্রথমবার আপনার প্রয়োজনীয় সকল নেটওয়ার্কের তথ্য সেভ করে লগইন করুন। পরবর্তী সময় গুলোতে আপনাকে আলাদা করে আর এই সমস্ত নেটওয়ার্ক সমূহকে সময় দিতে হবে না। আপনি শুধু লগইন করে বসে থাকুন। অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাজ করতে থাকুন। আপনার কোন মেইল আসলে অথবা কোন সোসিয়াল নেটওয়ার্ক এর আপডেট হলে হলে ডিগসবি তৎক্ষনাত আপনাকে অ্যালার্ম দিয়ে জানিয়ে দিবে। ডিগসবি এর মাধ্যমে আপনি গুরুত্বপূর্ণ কিছু কমান্ড সরাসরি ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন- মেইলকে mark read as করা, স্প্যাম হিসেবে চিহ্নত করা ও মেইল মুছে ফেলা।
ডিগসবি দিয়ে একই সাথে বিভিন্ন নেটওয়ার্কের আওতাভূক্ত বন্ধুদের সাথে চ্যাট ও করতে পারবেন! চ্যাটের ক্ষেত্রে ডিগসবি যে আকর্ষনীয় সংযোজন করেছে তা হল ট্যাব চ্যাটিং সিস্টেম। সুতরাং একই ডায়লগ বক্সের ভেতর বিভিন্ন নেটওয়ার্ক এর বন্ধুদের সাথে একই সময়ে চ্যাট করুন। যার ফলে আপনার টাস্কবারটি অযথা উইন্ডোর ছরাছরি হবে না।এর স্কীনগুলো সহজ আকর্ষনীয় এবং বোধগম্য।তাই এই প্ল্যাটফর্মটি অতি সহজেই আপনার দৃষ্টি আকর্ষন করবে। এর আকর্ষনীয় স্কীনগুলো আপনাকে মাল্টিটাস্কিং এর আলাদা মজা এনে দিবে।
তাহলে আর দেরী না করে এখনই বসে পড়ুন ডিগসবি নিয়ে এবং আপনার অনলাইন জীবনকে নিয়ে আসুন আপনার হাতের মুঠোয়।
প্রোডাক্ট পাতা: http://www.digsby.com/ডাউনলোড পাতা :http://www.digsby.com/download.php ক্লিক করুন
আমরা ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা আমাদের অনলাইন নেটওয়ার্ক এতটাই বিস্তৃত করেছি যা ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রন করতে আমরা প্রতিনিয়তই হিমশিম খাচ্ছি। একটা ম্যানেজ করতে গিয়ে আরেকটির কথা হয়ত ভুলেই গেছি!! রীতিমত চুল ছিরে ফেলার দশা!
কিন্তু একবার ভেবে দেখুন, যদি এই সমস্ত নেটওয়ার্ক একটি প্লাটফর্মের আওতায় আনা যায়!! তাহলে কেমন হবে???
আমি গুল মারছি না বন্ধুগণ, ডিগসবি এমন ই একটি অসাধারন মাল্টিটাস্কিং প্লাটফর্ম। ডিগসবি এমন একটি ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন যা আপনার আই,এম অ্যাকাউন্ট (yahoo messenger, AIM, MSN ও Google talk) ই মেইল অ্যাকাউন্ট (gmail, yahoo, hotmail ও AOL) এবং বিভিন্ন সামাজিক নেটওয়ার্ক (facebook, myspace ও twitter) এর মধ্যে চমৎকার সমন্বয়সাধান করে।



প্রোডাক্ট পাতা: http://www.digsby.com/ডাউনলোড পাতা :http://www.digsby.com/download.php ক্লিক করুন
ল্যান চ্যাটিং সফটওয়্যার
টেকটিউনে আমার প্রথম টিউন ছিলো ল্যান টু ল্যান চ্যাট করার সফটওয়্যার সর্ম্পকে জানার জন্য, এই বিষয়ে অনেকে আমাকে সাহায্য করে এবং Pop Messenger নামক একটি সফটওয়্যার ব্যবহারের পরামর্শ প্রদান করে।আমি আমার অফিসে তা ব্যবহার করা শুরু করি কিন্তু তার মেয়াদ মাত্র ৩০ দিন। এরপর আমি একটি Open source এর LAN to LAN chatting software খুঁজে পাই এবং তা ব্যবহার করা শুরু করি। আজ প্রায় ৩ মাস হলো কোন প্রকার সমস্যা ছাড়া
আমি এটা ব্যবহার করছি। এতদিন এইটা আপনাদের দেইনাই কারন যদি কোন এটা ব্যবহার করার সময় আপনারা যদি কোন সমস্যায় পড়েন তাহলে আমি কোন সমাধান দিতে পারতাম না।
আমার মনে হয় আমি এখন তা দিতে পারব।

Software টি এখান হতে Downloadhttp://sourceforge.net/project/showfiles.php?group_id=141152 করুন।
আর Internal LAN সংযুক্ত যতো Computer আছে তাতে Full Installation করে দিন। তাহলে সবাইকে আপনি পাবেন এবং সবাই আপনাকে পাবে। Chatting ছাড়াও এর মাধ্যমে আপনি যে কোন File Transfer ও করতে পারবেন।
আমি এটা ব্যবহার করছি। এতদিন এইটা আপনাদের দেইনাই কারন যদি কোন এটা ব্যবহার করার সময় আপনারা যদি কোন সমস্যায় পড়েন তাহলে আমি কোন সমাধান দিতে পারতাম না।
আমার মনে হয় আমি এখন তা দিতে পারব।

Software টি এখান হতে Downloadhttp://sourceforge.net/project/showfiles.php?group_id=141152 করুন।
আর Internal LAN সংযুক্ত যতো Computer আছে তাতে Full Installation করে দিন। তাহলে সবাইকে আপনি পাবেন এবং সবাই আপনাকে পাবে। Chatting ছাড়াও এর মাধ্যমে আপনি যে কোন File Transfer ও করতে পারবেন।
সহজে “Free PDF to Word Converter” দিয়ে PDF file কে DOC file এ পরিবর্তন করুন
“Free PDF to Word Converter” হচ্ছে একটি ফ্রী সফটওয়ার যা দিয়ে খুব সহজে PDF থেকে DOC ফরমেটে ফাইলে সেভ করা যায়। এর সবচেয়ে বড় ফিচার হচ্ছে এটি PDF ফাইলকে হুবহু DOC ফরমেটে সেভ করে এবং PDF ফাইলের image, table , shape সকল textকে ঠিক রাখে। এমনকি এটি ইন্সটল করার জন্য আপনার কম্পিউটারে MS word বা Adobe reader না থাকলেও হবে।
এই সফটওয়ারে অনেক অপশন আছে যার মাধ্যমে ইউজার সব পেজ কে বা তার পছন্দ মত পেজকে বা একটি পেজের নির্দিস্ট কোন অংশকে সেভ করতে পারে। আবার পেজের ছবি বা সেপকে বাদ ও দিতে পারে। তবে এটির মাধ্যমে সেভ করা DOC ফাইলের size মূল PDF ফাইল থেকে একটু বড় হয়।

Free PDF to Word Doc এর কী ফিচারসমুহ:
সহজে PDF থেকে DOC ফরমেটে ফাইলে ওরিজিনাল ফরমেটে সেভ করা
PDF এর text labels, graphics, shapes কে Extract করা
সব পেজ বা পছন্দ মত পেজকে বা একটি পেজের নির্দিস্ট কোন অংশকে সেভ করা
সব ভার্সনের PDF কে সাপোর্ট করে
দ্রুত কনর্ভাট করে
ব্যবহারে সহজ
এখান থেকে Download http://www.hellopdf.com/download.phpকরুন।
এই সফটওয়ারে অনেক অপশন আছে যার মাধ্যমে ইউজার সব পেজ কে বা তার পছন্দ মত পেজকে বা একটি পেজের নির্দিস্ট কোন অংশকে সেভ করতে পারে। আবার পেজের ছবি বা সেপকে বাদ ও দিতে পারে। তবে এটির মাধ্যমে সেভ করা DOC ফাইলের size মূল PDF ফাইল থেকে একটু বড় হয়।

Free PDF to Word Doc এর কী ফিচারসমুহ:
সহজে PDF থেকে DOC ফরমেটে ফাইলে ওরিজিনাল ফরমেটে সেভ করা
PDF এর text labels, graphics, shapes কে Extract করা
সব পেজ বা পছন্দ মত পেজকে বা একটি পেজের নির্দিস্ট কোন অংশকে সেভ করা
সব ভার্সনের PDF কে সাপোর্ট করে
দ্রুত কনর্ভাট করে
ব্যবহারে সহজ
এখান থেকে Download http://www.hellopdf.com/download.phpকরুন।
চমৎকার একটি ফ্ল্যাশ স্ক্রীনসেভার এর প্রিমিয়াম ভার্সন ফ্রী
স্ক্রীনসেভার আমরা অনেকেই পছন্দ করে থাকি এবং সেটা যদি ফ্ল্যাশ স্ক্রীনসেভার হয় তাহলে তো কথাই নেই । আসুন দেখি সেই ফ্ল্যাশ স্ক্রীনসেভার এর কি কি আছে এই সাইট টিতে । এখানে অনেক সুন্দর সুন্দর ফ্ল্যাশ স্ক্রীনসেভার http://www.freeze.com/আছে । পছন্দ মতো ডাউনলোড করুন এবং উপভোগ করুন । আর এই ফ্ল্যাশ স্ক্রীনসেভার টি ফ্রীতে নিন । আগে একটু দেখে নিন এখানhttp://www.freeze.com/Content/Item.aspx?pid=7&a=7537&f=Feature_ss3 থেকে । পছন্দ হলে ডাউনলোডhttp://www.easy-share.com/1903664708/dolphin.sfx.exe করুন



আপনি ইচ্ছে মতো ডলফিন এবং মাছের সংখ্যা বাড়াতে কমাতে পারবেন ।




দ্রুত নেট সার্ফিং : সময়োপযোগী কিছু টিপস
আমাদের দেশের নেট স্পীড সবসমই অন্নান্য উন্নয়নশীল দেশের তূলনায় অনেকখানি স্লো। তাই স্লো নেট সার্ফিং এর অভিজ্ঞতা মোটামুটি আমাদের সবারই আছে। আর যারা সাইবার ক্যাফেতে গিয়ে নেট ব্রাউজ করে থাকেন তাদের দূর্গতির কথা আজ আর না ই বললাম।
আমরা অনেকেই নেটে ঘন্টার পর পর ঘন্টা কাজ করতে হয়রান। এক ঘন্টার কাজ কখনো কখনো তিন ঘন্টা লেগে গেলে এখন আর আমরা কেউ অবাক হই না। আমরা অভ্যস্ত হয়ে পরেছি কিন্তু স্লো ব্যান্ডউইথ এর মুখোমুখি হলে মনে মনে বিচ্ছিরি গালাগাল করতে কোন কার্পন্য বোধ করিনা।
সময় এখন আর গালাগাল করার নয় বরং যেটুকু ব্যান্ডউইথ আপনি পাবেন তার ষোল আনাই উসুল করে নেয়ার। নিচের কয়েকটি স্টেপ অনুসরন করে আমরা সহজেই আমাদের স্বল্প ব্যান্ডউইথ এর পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারি ……….
১. সার্ফিং এর ক্ষেত্র একটি ভাল ব্রাউজারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশী। একটি ভাল ব্রাউজারের মাধ্যমেই আপনি স্মুথ সার্ফিং এর মজা নিতে পারবেন। আর এই ক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স সবচেয়ে এগিয়ে। কারন মিজলা তার কম্প্রেশান টেকনিকের মাধ্যমে দ্রুত ওয়েব পেজ কে ডাউনলোড করে থাকে। মজিলার ওয়েবপেজ ডাউনলোডের হার অন্নান্য ব্রাউজারের তূলনায় অনেক বেশী।
২. ইমেজ এবং ফ্লাশ ভিত্তিক অ্যাডভার্টাইজ গুলো আপনার অনেক ব্যান্ডউইথ এর অপচয় করে থাকে। মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Adblocker এবং Flashblocker এই দুটি এক্সটেনশানের মাধ্যমে এই সমস্ত ইমেজ ও ফ্ল্যাশভিত্তিক অ্যাড গুলোকে ব্লক করে দিতে পারেন। এতে আপনার ব্যান্ডউইথ অনেকখানি বেচে যাবে।
৩. আপনার ব্রাউজারের সেটিংসে গিয়ে ইমেজ অপশনটি ইন্যাকটিভ করে দিন (যখন আপনি ছবি দেখার চেয়ে টেক্সট দেখার বেশি প্রয়োজন বোধ করেন) এক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Imglikeopera এক্সটেনশানটি ব্যবহার করে নেট সার্ফিং এর সময় অপ্রয়োজনীয় ইমেজ গুলোকে ব্লক করে রাখতে পারেন। এতে ওয়েব পেজ রিমোট সার্ভার থেকে ছবি ইমেজ লোড না করে আপনার লোকাল কম্পিউটার থেকে ইমেজ লোড করতে সহয়তা করবে এবং আপনি স্লো কানেকশান থাকা স্বত্তেয় মেটামুটি অনেকটা দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারবেন।
৪. যখন আপনি কাউকে হাই রেজুলেশান এর ইমেজ পাঠাবেন তখন আপনি বিভিন্ন কম্প্রেশান টুল যেমন http://www.photo-freeware.net/microsoft-image-resizer.phpব্যবহার করে ইমেজ গুলো কে কম্প্রেস করে নিন।
৫. আপনার পিসি তে ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলোর অটো আপডেশান চালু করে রাখতে পারেন। সাধারণত অ্যান্টিভাইরাসের অটো আপডেশান অন করে রাখা হয় ( যদি আপনি অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করেন)। তবে উইন্ডোজ আপডেটের ক্ষেত্রে শিডিউল করে রাখাটা অত্যন্ত জরুরী কারন মাইক্রোসফট প্রায় প্রতিদিন তার আপডেট রিলিজ করে থাকে, বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ আপডেট সাধারণত মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রিলিজ হয়ে থাকে।
৬. ইউটিউব এবং একই রকম অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলো সাধারনত ব্যান্ডউইথ খেকো সাইট। তাই গুরুত্বপূর্ণ নেট সার্ফিং এর সময় এই সমস্ত সাইট গুলোতে যাওয়ার কথা চিন্তাও করা যাবেনা।
৭. যখন আপনি কোন হাই রেজুলিউশানের ইমেজ ডাউনলোড করবেন তখন আপনি ডাউনলোড করার আগে ইমেজ গুলোকে কম্প্র্রেস করে নিন। ডাউনলোডের পূর্বে ইমেজ কম্প্রশানের জন্য আপনি Onspeed ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
৮. Webaroo http://www.webaroo.com/হচ্ছে আরেকটি চমৎকার টুল যার মাধমে আপনি আপনার ব্যান্ডউইথের পরিপূর্ণ ব্যবহার সুনিশ্চিত করতে পারবেন। এটি একটি অফলাইন ব্রাউজিং প্রোগ্রাম যা সাধারনত ওয়েবপেজ থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পেজ গুলোকে আপনার হার্ডড্রাইভে ডাউনলোড করে থাকে এবং এতে আপনি পরে পরিপূর্ণভাবে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। Webaroo’র লেটেস্ট ভার্সন http://www.download.com/Webaroo/3000-12779_4-10526776.htmlযার মাধ্যমে আপনি আপনি youtube, metacafe, google video flickr photo থেকে খুব সহজেই ভিডিও এবং ছবি ডাউনলোড ও শেয়ার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি বিপুল পরিমান feed এ ও সাব্সক্রাইব করতে পারবেন।
তাই আর দেরী না করে ব্যান্ডউইথের ষোলআনা স্পীড উসুল করুন।
আমরা অনেকেই নেটে ঘন্টার পর পর ঘন্টা কাজ করতে হয়রান। এক ঘন্টার কাজ কখনো কখনো তিন ঘন্টা লেগে গেলে এখন আর আমরা কেউ অবাক হই না। আমরা অভ্যস্ত হয়ে পরেছি কিন্তু স্লো ব্যান্ডউইথ এর মুখোমুখি হলে মনে মনে বিচ্ছিরি গালাগাল করতে কোন কার্পন্য বোধ করিনা।
সময় এখন আর গালাগাল করার নয় বরং যেটুকু ব্যান্ডউইথ আপনি পাবেন তার ষোল আনাই উসুল করে নেয়ার। নিচের কয়েকটি স্টেপ অনুসরন করে আমরা সহজেই আমাদের স্বল্প ব্যান্ডউইথ এর পরিপূর্ণ ব্যবহার করতে পারি ……….
১. সার্ফিং এর ক্ষেত্র একটি ভাল ব্রাউজারের ভূমিকা সবচেয়ে বেশী। একটি ভাল ব্রাউজারের মাধ্যমেই আপনি স্মুথ সার্ফিং এর মজা নিতে পারবেন। আর এই ক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স সবচেয়ে এগিয়ে। কারন মিজলা তার কম্প্রেশান টেকনিকের মাধ্যমে দ্রুত ওয়েব পেজ কে ডাউনলোড করে থাকে। মজিলার ওয়েবপেজ ডাউনলোডের হার অন্নান্য ব্রাউজারের তূলনায় অনেক বেশী।
২. ইমেজ এবং ফ্লাশ ভিত্তিক অ্যাডভার্টাইজ গুলো আপনার অনেক ব্যান্ডউইথ এর অপচয় করে থাকে। মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Adblocker এবং Flashblocker এই দুটি এক্সটেনশানের মাধ্যমে এই সমস্ত ইমেজ ও ফ্ল্যাশভিত্তিক অ্যাড গুলোকে ব্লক করে দিতে পারেন। এতে আপনার ব্যান্ডউইথ অনেকখানি বেচে যাবে।
৩. আপনার ব্রাউজারের সেটিংসে গিয়ে ইমেজ অপশনটি ইন্যাকটিভ করে দিন (যখন আপনি ছবি দেখার চেয়ে টেক্সট দেখার বেশি প্রয়োজন বোধ করেন) এক্ষত্রে মজিলা ফায়ারফক্স ব্যবহারকারীরা Imglikeopera এক্সটেনশানটি ব্যবহার করে নেট সার্ফিং এর সময় অপ্রয়োজনীয় ইমেজ গুলোকে ব্লক করে রাখতে পারেন। এতে ওয়েব পেজ রিমোট সার্ভার থেকে ছবি ইমেজ লোড না করে আপনার লোকাল কম্পিউটার থেকে ইমেজ লোড করতে সহয়তা করবে এবং আপনি স্লো কানেকশান থাকা স্বত্তেয় মেটামুটি অনেকটা দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারবেন।
৪. যখন আপনি কাউকে হাই রেজুলেশান এর ইমেজ পাঠাবেন তখন আপনি বিভিন্ন কম্প্রেশান টুল যেমন http://www.photo-freeware.net/microsoft-image-resizer.phpব্যবহার করে ইমেজ গুলো কে কম্প্রেস করে নিন।
৫. আপনার পিসি তে ব্যবহৃত সফটওয়্যারগুলোর অটো আপডেশান চালু করে রাখতে পারেন। সাধারণত অ্যান্টিভাইরাসের অটো আপডেশান অন করে রাখা হয় ( যদি আপনি অ্যান্টি ভাইরাস ব্যবহার করেন)। তবে উইন্ডোজ আপডেটের ক্ষেত্রে শিডিউল করে রাখাটা অত্যন্ত জরুরী কারন মাইক্রোসফট প্রায় প্রতিদিন তার আপডেট রিলিজ করে থাকে, বেশিরভাগ গুরুত্বপূর্ণ আপডেট সাধারণত মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে রিলিজ হয়ে থাকে।
৬. ইউটিউব এবং একই রকম অডিও এবং ভিডিও স্ট্রিমিং ওয়েবসাইটগুলো সাধারনত ব্যান্ডউইথ খেকো সাইট। তাই গুরুত্বপূর্ণ নেট সার্ফিং এর সময় এই সমস্ত সাইট গুলোতে যাওয়ার কথা চিন্তাও করা যাবেনা।
৭. যখন আপনি কোন হাই রেজুলিউশানের ইমেজ ডাউনলোড করবেন তখন আপনি ডাউনলোড করার আগে ইমেজ গুলোকে কম্প্র্রেস করে নিন। ডাউনলোডের পূর্বে ইমেজ কম্প্রশানের জন্য আপনি Onspeed ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
৮. Webaroo http://www.webaroo.com/হচ্ছে আরেকটি চমৎকার টুল যার মাধমে আপনি আপনার ব্যান্ডউইথের পরিপূর্ণ ব্যবহার সুনিশ্চিত করতে পারবেন। এটি একটি অফলাইন ব্রাউজিং প্রোগ্রাম যা সাধারনত ওয়েবপেজ থেকে আপনার প্রয়োজনীয় পেজ গুলোকে আপনার হার্ডড্রাইভে ডাউনলোড করে থাকে এবং এতে আপনি পরে পরিপূর্ণভাবে অ্যাক্সেস করতে পারবেন। Webaroo’র লেটেস্ট ভার্সন http://www.download.com/Webaroo/3000-12779_4-10526776.htmlযার মাধ্যমে আপনি আপনি youtube, metacafe, google video flickr photo থেকে খুব সহজেই ভিডিও এবং ছবি ডাউনলোড ও শেয়ার করতে পারবেন। এর মাধ্যমে আপনি বিপুল পরিমান feed এ ও সাব্সক্রাইব করতে পারবেন।
তাই আর দেরী না করে ব্যান্ডউইথের ষোলআনা স্পীড উসুল করুন।
হয়ে যান উইন্ডোসের হাফেজ
আমরা প্রায় সবাই উইন্ডোস ব্যবহার করি। টপাটপ গান চালাতে আর ধপাধপ ব্রাউজ করতে আমরা প্রায় সবাই জানি। কিন্তু আমরা কত জন উইন্ডোসের বিভিন্ন বেসিক টেকনোলজি গুলো জানি। আবার উইন্ডোসের বেশ কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস আছে যে গুলো জানা থাকলে ছোটখাট উইন্ডোসিও সমস্যার সমাধান নিজেই সমাধান করে ফেলা যায়। আর উইন্ডোসের বিভিন্ন টুইকিং গুলো জানা থাকলে উইন্ডোসের পারফরমেন্স নিজের মত করে পাওয়া যায়।
http://www.TweakGuides.comউইন্ডোস এক্সপি আর ভিস্তার উপর ফাটাফাটি দুটি টুইকিং গাইড তৈরি করেছে যাতে রয়েছে উইন্ডোস সম্বন্ধীয় প্রায় সকল ধরেনের টিপস এন্ড ট্রিকস ও টুইকিং। এই টুকিং গাইডটির যে বিষয় টি আমার ভাল লেগেছে তা হল এখানে বেশ জটিল টুইকিং গুলোও বেশ ব্যাখা দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। গাইডটির প্রথম দিকে উন্ডোসের বিভিন্ন বেসিক টেকনোলজি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর পুরো গাইড জুড়ে এক এর পর এক
মজার সব টিপস এন্ড ট্রিকস ও টুইক তো আছেই। উইন্ডোস নিয়ে যারা প্রায়ই খুটখাট করেন তারা পড়ে দারুন মজা পাবেন। তাই দেরি না করে এখই এই লিংকে http://www.tweakguides.com/TGTC.htmlচলে যান, এক্সপি আর ভিস্তার জন্য দুটি আলাদা আলাদা ভার্সন পেয়ে যাবেন, ডাউনলোড করুন, পড়ুন, চর্চা করুন আর হয়ে যান উইন্ডোসের হাফেজ।
http://www.TweakGuides.comউইন্ডোস এক্সপি আর ভিস্তার উপর ফাটাফাটি দুটি টুইকিং গাইড তৈরি করেছে যাতে রয়েছে উইন্ডোস সম্বন্ধীয় প্রায় সকল ধরেনের টিপস এন্ড ট্রিকস ও টুইকিং। এই টুকিং গাইডটির যে বিষয় টি আমার ভাল লেগেছে তা হল এখানে বেশ জটিল টুইকিং গুলোও বেশ ব্যাখা দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। গাইডটির প্রথম দিকে উন্ডোসের বিভিন্ন বেসিক টেকনোলজি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। আর পুরো গাইড জুড়ে এক এর পর এক

মজার সব টিপস এন্ড ট্রিকস ও টুইক তো আছেই। উইন্ডোস নিয়ে যারা প্রায়ই খুটখাট করেন তারা পড়ে দারুন মজা পাবেন। তাই দেরি না করে এখই এই লিংকে http://www.tweakguides.com/TGTC.htmlচলে যান, এক্সপি আর ভিস্তার জন্য দুটি আলাদা আলাদা ভার্সন পেয়ে যাবেন, ডাউনলোড করুন, পড়ুন, চর্চা করুন আর হয়ে যান উইন্ডোসের হাফেজ।
Auto Shutdown ur PC
বাংলাদেশের ইন্টারনেট স্পিড অনেক কম । তা্ই বেশি মেগাবাইটের ফাইল ডাউনলোড করতে অনেক সময় বসে থাকতে হয় ।তাই অনেকে রাতে ফাইল ডাউনলোড দিয়ে থাকেন ফলে সারারাত কম্পিউটারটি চলতে থাকে ।

কিন্তু অটো সাটডাউন ব্যবহার করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । ডাউনলোড করতে এখানেhttp://download.softpedia.com/dl/244aec29ebd8b555863f7b873b893835/4a5cb2d0/100101171/software/system/hsd13setup.exe ক্লিক করুন ।

কিন্তু অটো সাটডাউন ব্যবহার করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায় । ডাউনলোড করতে এখানেhttp://download.softpedia.com/dl/244aec29ebd8b555863f7b873b893835/4a5cb2d0/100101171/software/system/hsd13setup.exe ক্লিক করুন ।
পিসি উইজার্ডের মাধ্যমে জেনে নিন কম্পিউটারের যাবতীয় তথ্য

আপনার কম্পিউটারের র্যাম কত বা রেমের বাস স্পিড কত, তা খুজে বেড় করতে পারবেন পিসি উইজার্ড ২০০৮ সফটওয়্যারের সাহায্যে। এই সফটওয়্যারের সাহায়্যে কম্পিউটারে যুক্ত থাকা সমস্ত হার্ডওয়্যারের (প্রসেসরের, রেম, মাদারবোর্ড, এজিপি ইত্যাদি) পারফরমেন্স এবং প্রসেসরের, রেমের ক্যাশ কত তা দেখা যাবে। এছাড়াও সিস্টেম এবং সফটওয়্যারের সকল ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে। মোট কথা আপনার কম্পিউটারের যত ধরনের তথ্য জানার প্রয়োজন তা এই সফটওয়্যার থেকে জানা যাবে। ২.০ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটিwww.cpuid.comথেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার পরে তা কপি করে পোর্টেবল হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে।
3D স্বাদের ছবি সার্চিং Piclens দিয়ে
ফায়ারফক্স , অনন্যা যে কোন ব্রাউজার থেকে শক্তিশালী ও নিরাপদ ব্রাউজার। আর এর বিভিন্ন এক্সটেনশন একে আরও বেশি শক্তিশালী, অভিনব ও ওয়েব ব্রাউজিং এর আসল মজা এনে দেয়। ফায়ারফক্সের এরকমই একটি এক্সটেনশন হচ্ছে Piclens. Piclens ইমেইজ সার্চিং -এ এনে দিয়েছে এক নতুন মাত্রা। Piclens এক্সটেনশনটি ইন্সটল এর আগে ইমেইজ সার্চিং যে এত মজা নিয়ে করা যায় তা আমার জানা ছিল না।
Piclens ইন্সটল করে ফায়ারফক্স রিস্টার্ট হওয়ার পর http://image.google.com/
এ গিয়ে যে কোন কিছু সার্চ দিন। এবার ফায়ারফক্স এর ডানপাশে উপরের দিকে Piclens এর বাটনটিতে ক্লিক করুন আর ঢুকে পড়ুন Piclens এর 3D ভুবনে।
ঢুকেই দেখতে পাবেন আপনার সার্চ রেজাল্টের এর ছবিগুলো একটি 3D প্যানেলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। ছবিগুলো ব্রাউজ করার জন্য উইন্ডোর নিচে পেয়ে যাবেন একটি স্ক্রোলবার।
ছবিতে ক্লিক করে ছবিতে ফোকাস করতে পারবেন। মাউস হুইল ঘুরিয়ে প্যানেল জুমআউট ও জুমইন করতে পারবেন।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে ছবিগুলো ব্রাউজ করতে পাতার পর পাতা আর ক্লিক করা লাগবে না। ব্রাউজ করার সময়ই সয়ংক্রিয় ভাবে একেএকে লোড হতে থাকবে। নতুন সার্চ করার জন্য ও সার্চ সার্ভিস নির্বাচন করার জন্য উইন্ডোর উপরের ডান দিকে একটি সার্চবক্স রয়েছে। গুগল ছাড়াও Piclens দিয়ে আপনি Flickers, Devian Art ও … তে ছবি ব্রাউজ করতে পারবেন।Piclens, ফায়রফক্স এর একটি দারুণ এক্সটেনশন। Piclens ইমেইজ সার্চিং এ এক নতুন স্বাধও অভিজ্ঞতা এনে দিয়েছে। এটি পাওয়ার পর ফায়ারফক্সের এর প্রতি আমার ভালোবাসা আরো বেশি বেড়ে গিয়েছে।
প্রোডাক্ট পাতা :http://piclens.com/
সরাসরি ডাউনলোড লিংকhttps://addons.mozilla.org/en-US/firefox/downloads/file/23348/piclens-1.6.1.1029-fx-win.xpi

এ গিয়ে যে কোন কিছু সার্চ দিন। এবার ফায়ারফক্স এর ডানপাশে উপরের দিকে Piclens এর বাটনটিতে ক্লিক করুন আর ঢুকে পড়ুন Piclens এর 3D ভুবনে।
ঢুকেই দেখতে পাবেন আপনার সার্চ রেজাল্টের এর ছবিগুলো একটি 3D প্যানেলের উপর দাঁড়িয়ে রয়েছে। ছবিগুলো ব্রাউজ করার জন্য উইন্ডোর নিচে পেয়ে যাবেন একটি স্ক্রোলবার।
ছবিতে ক্লিক করে ছবিতে ফোকাস করতে পারবেন। মাউস হুইল ঘুরিয়ে প্যানেল জুমআউট ও জুমইন করতে পারবেন।
সবচেয়ে মজার ব্যাপার হচ্ছে ছবিগুলো ব্রাউজ করতে পাতার পর পাতা আর ক্লিক করা লাগবে না। ব্রাউজ করার সময়ই সয়ংক্রিয় ভাবে একেএকে লোড হতে থাকবে। নতুন সার্চ করার জন্য ও সার্চ সার্ভিস নির্বাচন করার জন্য উইন্ডোর উপরের ডান দিকে একটি সার্চবক্স রয়েছে। গুগল ছাড়াও Piclens দিয়ে আপনি Flickers, Devian Art ও … তে ছবি ব্রাউজ করতে পারবেন।Piclens, ফায়রফক্স এর একটি দারুণ এক্সটেনশন। Piclens ইমেইজ সার্চিং এ এক নতুন স্বাধও অভিজ্ঞতা এনে দিয়েছে। এটি পাওয়ার পর ফায়ারফক্সের এর প্রতি আমার ভালোবাসা আরো বেশি বেড়ে গিয়েছে।
প্রোডাক্ট পাতা :http://piclens.com/
সরাসরি ডাউনলোড লিংকhttps://addons.mozilla.org/en-US/firefox/downloads/file/23348/piclens-1.6.1.1029-fx-win.xpi
মোবাইলের সাথে পিসির ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক
আজকের এই দুর্মূল্যের বাজারে একটি জিনিসের দামই প্রতিনিয়ত কমছে। সেটি হলো বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্য। আজ থেকে দশ বছর আগে মানুষ যে দামে কমপিউটার কিনতো, সেই তুলনায় এখনকার কমপিউটারের দাম বেশ কম। শুধু কমপিউটার কেনো, মোবাইল ফোনসহ যেকোনো প্রযুক্তিপণ্যের জন্যই কথাটি সত্যি। প্রযুক্তি মানুষের জীবনকে করেছে সহজ এবং ছন্দময়। যে কমপিউটার ছিল দুষ্প্রাপ্য, তা আজ অনেকটাই সহজলভ্য। কমপিউটার আজ এতটাই সহজলভ্য যে, প্রয়োজনের তাগিদে অনেক পরিবারেই একাধিক কমপিউটার আছে। আমরা একটু চেষ্টা করলেই এই কমপিউটারগুলোর মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করতে পারি। এমনকি মোবাইল ফোনের সাথেও পিসি বা সিস্টেমের নেটওয়ার্ক করা সম্ভব। শুধু নেটওয়ার্কই নয়, এর সাথে অন্যান্য যাবতীয় সুবিধা, যা একটি নেটওয়ার্কে থাকে তার সবই পাওয়া সম্ভব।
মোবাইল ফোনের সাথে সিস্টেমের নেটওয়ার্কের বিশেষ কয়েকটি ধরন আছে। তবে এগুলোর মধ্যে দুয়েকটি ছাড়া সবই ওয়্যারলেস। এর মধ্যে জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলো হচ্ছে- আইআর (ইনফ্রারেড), ব্লুটুথ এবং সর্বাধুনিক ডব্লিউল্যান বা ওয়্যারলেস ল্যান। এই পদ্ধতিগুলোর মধ্যে আইআর হচ্ছে সবচেয়ে পুরনো। যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে আইআর পদ্ধতি অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি যেমন- টিভি, সাউন্ড সিস্টেম ইত্যাদির রিমোট কন্ট্রোলিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্লুটুথ এবং ডব্লিউল্যান আইআর পদ্ধতি থেকে তুলনামূলকভাবে নতুন প্রযুক্তি। তাই এতে ডাটা ট্রান্সফার স্পিডও ভালো পাওয়া যায়।

এখনকার বেশিরভাগ মোবাইল ফোনেই ব্লুটুথ সুবিধা থাকে। অনেক আধুনিক মোবাইল ফোনে ডব্লিউল্যান থাকে। আর এখনকার বেশিরভাগ সিস্টেমেই ডব্লিউল্যান থাকে, তা পিসি হোক বা ল্যাপটপ (নোটবুক, নেটবুক, পামটপ)। অনেক সিস্টেমে ব্লুটুথও থাকে। অবশ্য যাদের সিস্টেমে এ সুবিধা আছে, তারাও নেটওয়ার্ক চালাতে পারবেন। আজকাল বাজারে ইউএসবি ব্লুটুথ ডিভাইস এবং ইউএসবি ওয়্যারলেস ডিভাইস পাওয়া যায়। আর যাদের মোবাইল ফোন এবং সিস্টেমে এই পদ্ধিতিগুলোর যেকোনো একটি আছে, তাদের মোবাইল ফোনের সাথে কমপিউটারের মধ্যে ডাটা কমিউনিকেশনের জন্য তেমন কোনো খরচ করতে হবে না। এ ধরনের নেটওয়ার্কের নাম হচ্ছে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক। জেনে নেয়া যাক কিভাবে মোবাইল ফোনের সাথে কমপিউটারের ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক কনফিগার করা যায়।
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের অর্থ হলো মধ্যবর্তী কোনো ডিভাইস যেমন- সুইচ, রাউটার বা হাব ছাড়াই তারের মাধ্যমে বা ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দু’টি কমপিউটারকে যুক্ত করা এবং ফাইল ট্রান্সফার, শেয়ারিং থেকে শুরু করে দু’টি কমপিউটারের মধ্যে যাবতীয় কমপিউটিং করা। তবে দু’টি কমপিউটারই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। সিস্টেমের সাথে মোবাইল ফোনও হতে পারে। একথা ঠিক, মোবাইল ফোন হোক আর পিসিতে হোক কোনো ক্ষেত্রেই ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিংয়ের অনেক সুবিধা থাকলেও তা তারের মাধ্যমে সেটআপ করা নেটওয়ার্কের মতো গতিতে কাজ করবে না। তবে আশা করা যায় ভবিষ্যতে প্রযুক্তির কল্যাণে হয়ত আরো শক্তিশালী এবং দ্রুতগতির ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক পাওয়া সম্ভব।
নেটওয়ার্ক সিস্টেমে তিন ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা হয়, যেমন স্ট্রেইট ক্যাবল, ক্রস ক্যাবল এবং রোল ওভার ক্যাবল বা কন্সোল ক্যাবল। দুই প্রান্তের সিস্টেম বা ডিভাইসগুলো যদি একই ধরনের হয়, তাহলে মধ্যবর্তী সংযোগ হিসেবে ক্রস ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। আর দুই প্রান্তের সিস্টেম বা ডিভাইসগুলো যদি ভিন্ন ধরনের হয়, তাহলে মধ্যবর্তী সংযোগ হিসেবে স্ট্রেইট ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। আবার রাউটার কনফিগার করার জন্য রাউটারের প্যারালাল পোর্টে যে সিস্টেম যুক্ত করা হয়, সেটি রোল ওভার ক্যাবল বা কন্সোল ক্যাবল দিয়ে করা হয়। যেকোনো ধরনের কমপিউটার, রাউটার প্রভৃতিকে এক ধরনের এবং হাব, সুইচ প্রভৃতি ডিভাইসকে এক ধরনের ডিভাইস হিসেবে নেটওয়ার্ক সিস্টেমে গণ্য করা হয়। যেমন- দুটি হাব বা একটি হাব ও একটি সুইচকে বা দু’টি সুইচকে পরস্পরের সাথে যুক্ত করতে চাইলে ক্রস ক্যাবল দিয়ে যুক্ত করতে হবে। আবার দু’টি কমপিউটার বা দু’টি রাউটার বা একটি কমপিউটারের সাথে একটি রাউটারের সংযোগ দেয়া যায় একটি ক্রস ক্যাবল দিয়ে। আবার হাব বা সুইচের সাথে কমপিউটার বা রাউটারের সাথে সংযোগ দিতে চাইলে তা দিতে হবে স্ট্রেইট ক্যাবলের মাধ্যমে। শুধু রাউটারের কনফিগারেশনের জন্য রোল ওভার বা কন্সোল ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। তবে এখানে ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশন সেটআপ করতে চাই বলে তারের ঝামেলা নিয়ে ভাবার কোনো দরকার নেই।
ডব্লিউল্যান ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশনের জন্য আইপি অ্যাড্রেস অ্যালোকেট করে দিতে হয়। ঠিক যেভাবে তার যুক্ত কানেকশনের ক্ষেত্রে আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে নেটওয়ার্ক সেটআপ করতে হয়। ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশনের জন্যও একইভাবে নেটওয়ার্ক সেটআপ করতে হয়। এক্ষেত্রে অবশ্যই প্রাইভেট আইপি দিয়ে ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশনের জন্য নেটওয়ার্ক সেটআপ করতে হবে। প্রাইভেট আইপি হতে হবে 10.0.0.0 থেকে 10.255.255.255, 172.16.0.0 থেকে 172.31.255.255 এবং 192.168.0.0 থেকে 192.168.255.255 আইপির মধ্যে। এই তিনটি শ্রেণীর আইপির মধ্যে যথাক্রমে ১৬,৭৭৭,২১৬; ১,০৪৮,৫৭৬ এবং ৬৫,৫৩৬টি আইপি অ্যাড্রেস বা সিস্টেম আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে নেটওয়ার্ক কনফিগার করা যাবে।
ধরা যাক, আমরা মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে আইপি অ্যাড্রেস দেবো ১৯২.১৬৮.০.১ এবং সিস্টেমের জন্য নির্ধারিত নিক বা ল্যানকার্ডে আইপি দেব ১৯২.১৬৮.০.২। তাহলে একই নেটওয়ার্কের ভেতরে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক কানেকশন স্থাপিত হবে, যার নেটওয়ার্ক অ্যাড্রেস হবে ১৯২.১৬৮.০.০। নেটওয়ার্ক সেটআপ করা হলে তা নিজে থেকেই ফাইল বা অন্য যেকোনো কিছু শেয়ার করা যাবে।
যেসব মোবাইল ডব্লিউল্যান সাপোর্ট করে
সনি এরিকসন : Satio (Idou), Aino, XPERIA X2, W995, XPERIA X1, XPERIA X10, W705, G900, W715
নকিয়া : 5800 XpressMusic, N97, N900, N97 mini, N97, N95, X6, E71, E72, E63, 6710 Navigator
মটোরোলা : DROID, DEXT MB220
এলজি : KM900 Arena, BL40 New Chocolate
আর ব্লুটুথ দিয়ে মোবাইল ফোনের সাথে পিসির কানেকশন তৈরি করার জন্য প্রথমেই দেখতে হবে পিসিতে ব্লুটুথ সাপোর্ট আছে কি না। সাপোর্ট থাকলে আলাদাভাবে কোনো ব্লুটুথ ডিভাইস কেনার দরকার নেই। আর যদি ব্লুটুথ না থাকে, তাহলে ইউএসবি ব্লুটুথ ডিভাইস কিনে নিতে হবে। এখন বাজারে নানা ব্র্যান্ডের ইউএসবি ব্লুটুথ ডিভাইস কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো দামেও বেশ সস্তা। দু’টি ব্লুটুথ ডিভাইস থেকে ব্লুটুথ অ্যানাবল করে ডিভাইসের জন্য সার্চ দিতে হবে। সার্চ করে পেলে তখন আপনাআপনি নিজস্ব সিস্টেমেই কানেকশন এবং নেটওয়ার্ক স্থাপিত হবে। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের আইপি অ্যাড্রেস দিতে হবে না। তবে অথেনটিফিকেশনের জন্য দু’টি ডিভাইসেই একই পাসওয়ার্ড দেবার দরকার হতে পারে।
মোবাইল ফোনের সাথে সিস্টেমের নেটওয়ার্কের বিশেষ কয়েকটি ধরন আছে। তবে এগুলোর মধ্যে দুয়েকটি ছাড়া সবই ওয়্যারলেস। এর মধ্যে জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলো হচ্ছে- আইআর (ইনফ্রারেড), ব্লুটুথ এবং সর্বাধুনিক ডব্লিউল্যান বা ওয়্যারলেস ল্যান। এই পদ্ধতিগুলোর মধ্যে আইআর হচ্ছে সবচেয়ে পুরনো। যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে আইআর পদ্ধতি অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন ইলেকট্রনিক্স যন্ত্রপাতি যেমন- টিভি, সাউন্ড সিস্টেম ইত্যাদির রিমোট কন্ট্রোলিংয়ে ব্যবহার করা হচ্ছে। ব্লুটুথ এবং ডব্লিউল্যান আইআর পদ্ধতি থেকে তুলনামূলকভাবে নতুন প্রযুক্তি। তাই এতে ডাটা ট্রান্সফার স্পিডও ভালো পাওয়া যায়।

এখনকার বেশিরভাগ মোবাইল ফোনেই ব্লুটুথ সুবিধা থাকে। অনেক আধুনিক মোবাইল ফোনে ডব্লিউল্যান থাকে। আর এখনকার বেশিরভাগ সিস্টেমেই ডব্লিউল্যান থাকে, তা পিসি হোক বা ল্যাপটপ (নোটবুক, নেটবুক, পামটপ)। অনেক সিস্টেমে ব্লুটুথও থাকে। অবশ্য যাদের সিস্টেমে এ সুবিধা আছে, তারাও নেটওয়ার্ক চালাতে পারবেন। আজকাল বাজারে ইউএসবি ব্লুটুথ ডিভাইস এবং ইউএসবি ওয়্যারলেস ডিভাইস পাওয়া যায়। আর যাদের মোবাইল ফোন এবং সিস্টেমে এই পদ্ধিতিগুলোর যেকোনো একটি আছে, তাদের মোবাইল ফোনের সাথে কমপিউটারের মধ্যে ডাটা কমিউনিকেশনের জন্য তেমন কোনো খরচ করতে হবে না। এ ধরনের নেটওয়ার্কের নাম হচ্ছে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক। জেনে নেয়া যাক কিভাবে মোবাইল ফোনের সাথে কমপিউটারের ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক কনফিগার করা যায়।
পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের অর্থ হলো মধ্যবর্তী কোনো ডিভাইস যেমন- সুইচ, রাউটার বা হাব ছাড়াই তারের মাধ্যমে বা ওয়্যারলেসের মাধ্যমে দু’টি কমপিউটারকে যুক্ত করা এবং ফাইল ট্রান্সফার, শেয়ারিং থেকে শুরু করে দু’টি কমপিউটারের মধ্যে যাবতীয় কমপিউটিং করা। তবে দু’টি কমপিউটারই হতে হবে এমন কোনো কথা নেই। সিস্টেমের সাথে মোবাইল ফোনও হতে পারে। একথা ঠিক, মোবাইল ফোন হোক আর পিসিতে হোক কোনো ক্ষেত্রেই ওয়্যারলেস নেটওয়ার্কিংয়ের অনেক সুবিধা থাকলেও তা তারের মাধ্যমে সেটআপ করা নেটওয়ার্কের মতো গতিতে কাজ করবে না। তবে আশা করা যায় ভবিষ্যতে প্রযুক্তির কল্যাণে হয়ত আরো শক্তিশালী এবং দ্রুতগতির ওয়্যারলেস নেটওয়ার্ক পাওয়া সম্ভব।
নেটওয়ার্ক সিস্টেমে তিন ধরনের ক্যাবল ব্যবহার করা হয়, যেমন স্ট্রেইট ক্যাবল, ক্রস ক্যাবল এবং রোল ওভার ক্যাবল বা কন্সোল ক্যাবল। দুই প্রান্তের সিস্টেম বা ডিভাইসগুলো যদি একই ধরনের হয়, তাহলে মধ্যবর্তী সংযোগ হিসেবে ক্রস ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। আর দুই প্রান্তের সিস্টেম বা ডিভাইসগুলো যদি ভিন্ন ধরনের হয়, তাহলে মধ্যবর্তী সংযোগ হিসেবে স্ট্রেইট ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। আবার রাউটার কনফিগার করার জন্য রাউটারের প্যারালাল পোর্টে যে সিস্টেম যুক্ত করা হয়, সেটি রোল ওভার ক্যাবল বা কন্সোল ক্যাবল দিয়ে করা হয়। যেকোনো ধরনের কমপিউটার, রাউটার প্রভৃতিকে এক ধরনের এবং হাব, সুইচ প্রভৃতি ডিভাইসকে এক ধরনের ডিভাইস হিসেবে নেটওয়ার্ক সিস্টেমে গণ্য করা হয়। যেমন- দুটি হাব বা একটি হাব ও একটি সুইচকে বা দু’টি সুইচকে পরস্পরের সাথে যুক্ত করতে চাইলে ক্রস ক্যাবল দিয়ে যুক্ত করতে হবে। আবার দু’টি কমপিউটার বা দু’টি রাউটার বা একটি কমপিউটারের সাথে একটি রাউটারের সংযোগ দেয়া যায় একটি ক্রস ক্যাবল দিয়ে। আবার হাব বা সুইচের সাথে কমপিউটার বা রাউটারের সাথে সংযোগ দিতে চাইলে তা দিতে হবে স্ট্রেইট ক্যাবলের মাধ্যমে। শুধু রাউটারের কনফিগারেশনের জন্য রোল ওভার বা কন্সোল ক্যাবল ব্যবহার করা হয়। তবে এখানে ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশন সেটআপ করতে চাই বলে তারের ঝামেলা নিয়ে ভাবার কোনো দরকার নেই।
ডব্লিউল্যান ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশনের জন্য আইপি অ্যাড্রেস অ্যালোকেট করে দিতে হয়। ঠিক যেভাবে তার যুক্ত কানেকশনের ক্ষেত্রে আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে নেটওয়ার্ক সেটআপ করতে হয়। ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশনের জন্যও একইভাবে নেটওয়ার্ক সেটআপ করতে হয়। এক্ষেত্রে অবশ্যই প্রাইভেট আইপি দিয়ে ওয়্যারলেস পিয়ার টু পিয়ার কানেকশনের জন্য নেটওয়ার্ক সেটআপ করতে হবে। প্রাইভেট আইপি হতে হবে 10.0.0.0 থেকে 10.255.255.255, 172.16.0.0 থেকে 172.31.255.255 এবং 192.168.0.0 থেকে 192.168.255.255 আইপির মধ্যে। এই তিনটি শ্রেণীর আইপির মধ্যে যথাক্রমে ১৬,৭৭৭,২১৬; ১,০৪৮,৫৭৬ এবং ৬৫,৫৩৬টি আইপি অ্যাড্রেস বা সিস্টেম আইপি অ্যাড্রেস দিয়ে নেটওয়ার্ক কনফিগার করা যাবে।
ধরা যাক, আমরা মোবাইল ফোনের ক্ষেত্রে আইপি অ্যাড্রেস দেবো ১৯২.১৬৮.০.১ এবং সিস্টেমের জন্য নির্ধারিত নিক বা ল্যানকার্ডে আইপি দেব ১৯২.১৬৮.০.২। তাহলে একই নেটওয়ার্কের ভেতরে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক কানেকশন স্থাপিত হবে, যার নেটওয়ার্ক অ্যাড্রেস হবে ১৯২.১৬৮.০.০। নেটওয়ার্ক সেটআপ করা হলে তা নিজে থেকেই ফাইল বা অন্য যেকোনো কিছু শেয়ার করা যাবে।
যেসব মোবাইল ডব্লিউল্যান সাপোর্ট করে
সনি এরিকসন : Satio (Idou), Aino, XPERIA X2, W995, XPERIA X1, XPERIA X10, W705, G900, W715
নকিয়া : 5800 XpressMusic, N97, N900, N97 mini, N97, N95, X6, E71, E72, E63, 6710 Navigator
মটোরোলা : DROID, DEXT MB220
এলজি : KM900 Arena, BL40 New Chocolate
আর ব্লুটুথ দিয়ে মোবাইল ফোনের সাথে পিসির কানেকশন তৈরি করার জন্য প্রথমেই দেখতে হবে পিসিতে ব্লুটুথ সাপোর্ট আছে কি না। সাপোর্ট থাকলে আলাদাভাবে কোনো ব্লুটুথ ডিভাইস কেনার দরকার নেই। আর যদি ব্লুটুথ না থাকে, তাহলে ইউএসবি ব্লুটুথ ডিভাইস কিনে নিতে হবে। এখন বাজারে নানা ব্র্যান্ডের ইউএসবি ব্লুটুথ ডিভাইস কিনতে পাওয়া যায়। এগুলো দামেও বেশ সস্তা। দু’টি ব্লুটুথ ডিভাইস থেকে ব্লুটুথ অ্যানাবল করে ডিভাইসের জন্য সার্চ দিতে হবে। সার্চ করে পেলে তখন আপনাআপনি নিজস্ব সিস্টেমেই কানেকশন এবং নেটওয়ার্ক স্থাপিত হবে। এক্ষেত্রে কোনো ধরনের আইপি অ্যাড্রেস দিতে হবে না। তবে অথেনটিফিকেশনের জন্য দু’টি ডিভাইসেই একই পাসওয়ার্ড দেবার দরকার হতে পারে।
ই-মেইল করুন বাংলায়!
কম্পিউটারে বাংলা ভাষার ইতিহাস খুব বেশি দিনের নয়। প্রায় দুই দশক আগের কথা হলেও ইন্টারনেটে বাংলার অবস্থান সন্তোষজনক নয়। আমরা আজও পারি না ওয়েবে বাংলা ভাষা সহজে তুলে ধরতে, বাংলায় ই-মেইল করতে। মোট কথা আমাদের বাংলা কম্পিউটিং আজও পড়ে আছে অন্ধকারেই।
এই অন্ধকারের মাঝেও আশার আলো নিয়ে এসেছে http://www.banglaexpress.org/বাংলা এক্সপ্রেস। যদিও তাদের এই প্রচেষ্টা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে আছে, তারপরও বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য বাংলায় ই-মেইল করার সুবিধা এই প্রথম।

বাংলায় ই-মেইল করার জন্য এই সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এই বাংলা ই-মেইলার বিশ্বের সকল মেইল সার্ভিস প্রোভাইডারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এটি আউটলুক বা ইউডোরার মত বড় বড় মেইল ক্লায়েন্টের সাথেও সমানভাবে কাজ করে।
এই অন্ধকারের মাঝেও আশার আলো নিয়ে এসেছে http://www.banglaexpress.org/বাংলা এক্সপ্রেস। যদিও তাদের এই প্রচেষ্টা এখনও প্রাথমিক পর্যায়ে আছে, তারপরও বাংলা ভাষাভাষীদের জন্য বাংলায় ই-মেইল করার সুবিধা এই প্রথম।

বাংলায় ই-মেইল করার জন্য এই সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এই বাংলা ই-মেইলার বিশ্বের সকল মেইল সার্ভিস প্রোভাইডারের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এটি আউটলুক বা ইউডোরার মত বড় বড় মেইল ক্লায়েন্টের সাথেও সমানভাবে কাজ করে।
বাংলাতে জিমেইল
জিমেইলকে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেবার প্রযোজন নেই। কম বেশী প্রায় সকলেরই জিমেইল একাউন্ট আছে। তবে জিমেইল নিয়ে নতুন করে কথা বলার কারণ হচ্ছে জিমেইল এখন আমাদের প্রাণের ভাষা মাতৃভাষা বাংলাতে ব্যবহার করা যাচ্ছে। বাংলাতে জিমেইল পেতে অবশ্যয় আপনার কম্পিউটারে বাংলা কনফিগার করা থাকতে হবে।
এবার আপনার জিমেইল বাংলা ভাষাতে রূপান্তর করতে জিমেইলে লগইন করে সেটিংএ ক্লিক করুন। এখন জেনারেল ট্যাবে ক্লিক করে উপরে language এর অংশ থেকে Gmail display language এর ড্রপডাউন থেকে বাংলা ভাষা নির্বাচন করুন। সবশেষে নিচের সেভ বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার জিমেইল বাংলাতে রূপান্তর হবে যাবে। এখন থেকে মাতৃভাষা বাংলাতে জিমেইল উপভোগ করুন।
এবার আপনার জিমেইল বাংলা ভাষাতে রূপান্তর করতে জিমেইলে লগইন করে সেটিংএ ক্লিক করুন। এখন জেনারেল ট্যাবে ক্লিক করে উপরে language এর অংশ থেকে Gmail display language এর ড্রপডাউন থেকে বাংলা ভাষা নির্বাচন করুন। সবশেষে নিচের সেভ বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার জিমেইল বাংলাতে রূপান্তর হবে যাবে। এখন থেকে মাতৃভাষা বাংলাতে জিমেইল উপভোগ করুন।
সবচেয়ে ছোট ইমেইল ঠিকানা। চমকে দিন সবাইকে
খুজেঁ পেলাম একটি নতুন ই-মেইল সেবা। বানিয়েছে ইন্ডিয়ান রা। খুবই সুন্দর, এবং পরিস্কার ইন্টারফেস, যা আপনার ভালো লাগবেই। এখানে আপনার আইডি হবে “আপনার নাম@in.com” যা খুবই আকর্ষর্নীয়। এছাড়াও আছে ১০ জিবি জায়গা, আরও আছে ফাইল হোষ্টিং or Indrive. এছাড়াও আপনি এখান থেকেই Gmail & Yahoomail Check করতে পারবেন যা বাড়তি সুবিধা। আমার ভাল লেগেছে, আশা করি আপনারও ভাল লাগবে। তাহলে ব্যবহার করুন সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ইমেইল পাবেন http://www.blogger.com/www.in.com
এই ঠিকানায়।

অনেকদিন থকেই লিখব ভাবছি এই ই-মেইল সার্ভিসটির কথা। এবার বলেই ফেলি একসাথে। এটি উপরিউক্ত ই-মেইলের সব সুবিধাই দেবে, সাথে দেবে আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর ইন্টারফেস। ই-মেইল+ফাইল স্টোরেজ খুবই ভাল। ঠিকানাwww.gmx.com
এই ঠিকানায়।

অনেকদিন থকেই লিখব ভাবছি এই ই-মেইল সার্ভিসটির কথা। এবার বলেই ফেলি একসাথে। এটি উপরিউক্ত ই-মেইলের সব সুবিধাই দেবে, সাথে দেবে আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর ইন্টারফেস। ই-মেইল+ফাইল স্টোরেজ খুবই ভাল। ঠিকানাwww.gmx.com
বাংলা সংবাদপত্রের প্রিয় লেখাটি সহজেই কম্পিউটারে সেভ করুন……
অনেকেই বিভিন্ন সময় প্রশ্ন করে থাকেন কিভাবে বাংলা সংবাদপত্রের সংবাদ কম্পিউটারে সেভ করা যায়। অনেক সময় সেভ করা গেলেও ঠিকমত ফন্ট আসেনা, সমস্যা থেকেই যায়। এই লেখার মাধ্যমে এই সকল সমস্যার সহজ সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করছি।
প্রথমেই এখান থেকে Pdf-24 সফটওয়্যারটি ডাউনলোডhttp://en.pdf24.org/download/download.php করে ইন্সটল করে নিন।

এরপর সফটওয়্যারটি রান করুন এবং মিনিমাইজ করে রাখুন।
তারপর যে সংবাদটি সেভ করতে চান সেটি ওপেন করুন এবং সেভ করার জন্য আপনার ব্রাউজারের ফাইল থেকে প্রিন্ট অপশনে ক্লিক করুন।

প্রিন্টার হিসেবে pdf24 নির্বাচন করুন এবং প্রিন্ট করুন।

প্রিন্ট হয়ে গেলে pdf24 সফটওয়্যারটি ম্যাক্সিমাইজ করে প্রথম ছবিতে দেখানো সেভ বাটনটিতে ক্লিক করুন এবং আপনার প্রিন্ট করা ফাইলটির নাম দিয়ে pdf ফরমেটে সেভ করুন।

এবার সেভ করা ফাইলটি ওপেন করে দেখুন আপনার প্রিয় সংবাদটি পিডিএফ আকারে সেভ হয়েছে।
একইভাবে Ms Word-এর যেকোনো লেখা, যেকোনো ওয়েবপেজ pdf আকারে কম্পিউটারে সেভ করা যাবে।
প্রথমেই এখান থেকে Pdf-24 সফটওয়্যারটি ডাউনলোডhttp://en.pdf24.org/download/download.php করে ইন্সটল করে নিন।

এরপর সফটওয়্যারটি রান করুন এবং মিনিমাইজ করে রাখুন।
তারপর যে সংবাদটি সেভ করতে চান সেটি ওপেন করুন এবং সেভ করার জন্য আপনার ব্রাউজারের ফাইল থেকে প্রিন্ট অপশনে ক্লিক করুন।

প্রিন্টার হিসেবে pdf24 নির্বাচন করুন এবং প্রিন্ট করুন।

প্রিন্ট হয়ে গেলে pdf24 সফটওয়্যারটি ম্যাক্সিমাইজ করে প্রথম ছবিতে দেখানো সেভ বাটনটিতে ক্লিক করুন এবং আপনার প্রিন্ট করা ফাইলটির নাম দিয়ে pdf ফরমেটে সেভ করুন।



!!Greatest ট্রিক!! একই Yahoo Messenger দিয়ে একাধিক Yahoo Id তে Log in করুন আর Chat রুমে নিজের অধিপত্যি বিস্তার করুন!!!
দারুন মজার এই ট্রিকটি আপনি প্রয়োগ করে অবশ্যই মজা পাবেন। এটি মোটেই কোনো কঠিন কাজ নয়। আপনি একটি Yahoo Massenger দিয়েই আপনার বিভিন্ন Yahoo id তে একই সময়ে Log in করতে পারবেন।
তো আসুন শুরু করা যাক। প্রথমে Run ওপেন করে regedit লিখে Enter চাপুন।

এবার HKEY_CURRENT_USER এ ক্লিক করে Software এ ক্লিক করুন।
এবার yahoo থেকে pager থেকে Test এ ক্লিক করুন।
এখন ডানপাশের সাদা অংশের যেকোনো জায়গায় Right Mouse ক্লিক কে New থেকে DWORD (32-bit) Value সিলেক্ট করুন।
এটার নাম Plural দিন।

কাজ প্রায় শেষ এবার Plural এ ডাবল ক্লিক করুন এবং Value data তে 1 লিখে Ok চাপুন।
কাজ শেষ এবার এই Registry Editor থেকে বেরিয়ে আসুন। এখন আপনি আপনার Yahoo Messenger ওপেন করে যেকোনো Id দিয়ে Login করুন। এবার আবার Yahoo Messenger ওপেন করতে চেষ্টা করুন দেখবেন নতুন আরেকটি Yahoo Messenger ওপেন হবে এবার এটা দিয়েও আরেকটি Id তে Login করুন। এভাবে যতগুলো ইচ্ছা ততগুলো Yahoo Messenger ওপেন করতে পারবেন এবং ভিন্ন ভিন্ন Id তে Login করতে পারবেন।
এবার আপনাকে কি করতে হবে নিশ্চয় বুঝে গেছেন! সকল Yahoo Id দিয়ে যেকোনো একটি চ্যাটিং রুমে প্রবেশ করুন। দেখবেন আপনিই থাকবেন রুমের সকল অনলাইন ইউজারের আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দু!!
তো আসুন শুরু করা যাক। প্রথমে Run ওপেন করে regedit লিখে Enter চাপুন।

এবার HKEY_CURRENT_USER এ ক্লিক করে Software এ ক্লিক করুন।

এবার yahoo থেকে pager থেকে Test এ ক্লিক করুন।

এখন ডানপাশের সাদা অংশের যেকোনো জায়গায় Right Mouse ক্লিক কে New থেকে DWORD (32-bit) Value সিলেক্ট করুন।

এটার নাম Plural দিন।

কাজ প্রায় শেষ এবার Plural এ ডাবল ক্লিক করুন এবং Value data তে 1 লিখে Ok চাপুন।


মোবাইলে ফেসবুক ব্যবহার করুন কম খরচে একটি জাভা সফ্টের সাহায্যে
আজকাল অনেকেই m.facebook.com থেকে মোবাইলে Facebook চালাচ্ছে। কিন্তু এতে প্রচুর নেট খরচ হয় এবং Pc দিয়ে ব্যবহার করার মত শান্তি পাওয়া যায় না। কেমন হয় যদি এমন একটি সফ্ট পান যেটি দ্বারা আপনি খুবই কম নেট ব্যবহার করে দারুন ভাবে মোবাইলেই Facebook চালাতে পারেন??
আর দেরী না করে এখনই সে রকম একটি সফ্ট (Mobile Tribe) ডাউনলোডhttp://www.getjar.com/mobile/25379/mobiletribe-in-english/ করে নিন। এবার সফ্টটাকে আপনার মোবাইলে পাঠিয়ে দিন। যেহেতু এটি একটি জাভা সফ্ট সেহেতু এটি নকিয়া সহ অন্যান্য সকল সেটে (Java enable) চালানো যাবে।
সফ্টটি ওপেন করে facebook সিলেক্ট করুন।
এবার Username এবং Password দিয়ে Login চাপুন। এবার ইন্টারনেট এক্সেস চেলে আপনার এক্সেস পয়েন্ট সিলেক্ট করে দিন। সাথে সাথে Login হয়ে যাবে। এখন আপনি আপনার ইচ্ছামত facebook ব্যবহার করা শুরু করুন।
এই সফ্টটি দ্বারা আপনি আপনার Account এ আসা Message গুলো পড়তে পারবেন।
আপনার Friends দের ছবি সহকারে দেখে মেসেজ পাঠাতে পারবেন। আপনার নিজের Profile Picture দেখে দেখে সিলেক্ট করতে পারবেন। আবার বন্ধুদের ছবিগুলোও দেখতে পারবেন।
ইত্যাদি ইত্যাদি সুবিধা পাবেন সফ্টটি দ্বারা তাও আবার অনেক কম ইন্টারনেট ব্যবহার করে!! Login করে, মেসেজগুলো পড়ে, কোনো পছন্দের বন্ধুকে মেসেজ পাঠিয়ে, Signout করতে আপনার এক টাকাও খরচ হবে না। বেশী গেলে 70 পয়সা খাবে আর কি!!
তাই আর দেরী না করে উপরে দেয়া লিংক এ ঢুকে আপনার ডিভাইস সিলেক্ট করে ডাউনলোড করুন এবং এখনি মোবাইলে ফেসবুক চালানো শুরু করুন।
আর দেরী না করে এখনই সে রকম একটি সফ্ট (Mobile Tribe) ডাউনলোডhttp://www.getjar.com/mobile/25379/mobiletribe-in-english/ করে নিন। এবার সফ্টটাকে আপনার মোবাইলে পাঠিয়ে দিন। যেহেতু এটি একটি জাভা সফ্ট সেহেতু এটি নকিয়া সহ অন্যান্য সকল সেটে (Java enable) চালানো যাবে।
সফ্টটি ওপেন করে facebook সিলেক্ট করুন।
এবার Username এবং Password দিয়ে Login চাপুন। এবার ইন্টারনেট এক্সেস চেলে আপনার এক্সেস পয়েন্ট সিলেক্ট করে দিন। সাথে সাথে Login হয়ে যাবে। এখন আপনি আপনার ইচ্ছামত facebook ব্যবহার করা শুরু করুন।
এই সফ্টটি দ্বারা আপনি আপনার Account এ আসা Message গুলো পড়তে পারবেন।
আপনার Friends দের ছবি সহকারে দেখে মেসেজ পাঠাতে পারবেন। আপনার নিজের Profile Picture দেখে দেখে সিলেক্ট করতে পারবেন। আবার বন্ধুদের ছবিগুলোও দেখতে পারবেন।
ইত্যাদি ইত্যাদি সুবিধা পাবেন সফ্টটি দ্বারা তাও আবার অনেক কম ইন্টারনেট ব্যবহার করে!! Login করে, মেসেজগুলো পড়ে, কোনো পছন্দের বন্ধুকে মেসেজ পাঠিয়ে, Signout করতে আপনার এক টাকাও খরচ হবে না। বেশী গেলে 70 পয়সা খাবে আর কি!!
তাই আর দেরী না করে উপরে দেয়া লিংক এ ঢুকে আপনার ডিভাইস সিলেক্ট করে ডাউনলোড করুন এবং এখনি মোবাইলে ফেসবুক চালানো শুরু করুন।
ফেসবুক এখন বাংলায়
অনেকদিনের আশা আকাংখার সমাপ্তি ঘটিয়ে ফেসবুক এখন বাংলায়। বর্তমানে এটি বেটা পর্যায়ে রয়েছে। ফলে ফেসবুক পুরোপুরি বাংলাতে আসেনি। ফেসবুককে বাংলা করতে অবদান রেখেছে ফেসবুকের বাংলাভাষী ব্যবহারকারীগণ।
আপনিও এতে অবদান রাখতে পারেন যদি আপনি ফেসবুক ব্যবহারকারী হন। ফেসবুককে বাংলায় অনুবাদ করার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহন করার জন্য আপনাকে ফেসবুকের translation নামক http://www.facebook.com/translations/
ব্যবহার করতে হবে।
আর বাংলায় ফেসবুক পেতে হলে একদম নিচে এসে ( ফুটারে) আপনাকে language selection এ “বাংলা” নির্বাচন করতে হবে।

ব্যবহার করতে হবে।

দক্ষিণ এশিয়ায় সেবা কমাতে পারে ফেসবুক, ইউটিউব
দক্ষিণ এশিয়ায় ফেসবুকhttp://www.facebook.com এবং ইউটিউব http://www.youtube.com সহ বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা তুঙ্গে৷এলেক্সা ব়্যাংকিংয়ে বাংলাদেশ ও ভারতে ওয়েবসাইট দুটির অবস্থান সেরা দশের মধ্যে৷কিন্তু দক্ষিণ এশিয়ায় ব্যবসায়িকভাবে একেবারেই সফল নয় তারা৷
ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা অর্জন নিঃসন্দেহে ভালো খবর৷ কিন্তু ফেসবুক কিংবা ইউটিউব দক্ষিণ এশিয়ায় এই সফলতা ঠিক আনন্দের সঙ্গে কাজে লাগাতে পারছে না বলেই জানা গেছে৷ কারণ এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করাটা ঠিক হয়ে উঠছে না তাদের৷
ফেসবুক বা ইউটিউবের মত একেকটি ওয়েবসাইট রক্ষণাবেক্ষণ অনেক খরচের ব্যাপার৷ বিশেষত ব্যবহারকারী বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের জন্য
পর্যাপ্ত ব্যান্ডউইডথ এবং স্পেস অ্যালোকেট করার জন্য প্রয়োজন হয় অফুরন্ত সার্ভার স্পেস৷ একইসঙ্গে এসব ওয়েবসাইটের সঙ্গে জড়িয়ে
আছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতনভাতাসহ আরো অনেক বিষয়৷ অবাক হলেও সত্য, এখন পর্যন্ত লাভের মুখ দেখেনি ফেসবুক৷ অন্যদিকে,
ইউটিউব কিনে নিয়ে সমানে লোকসানের মুখ দেখছে গুগল৷ সবচেয়ে সঙ্গিন অবস্থায় আছে ইউটিউব সবচেয়ে সঙ্গিন অবস্থায় আছে ইউটিউবআর
তাই ইউটিউব বা ফেসবুকের মত জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলো নাকি এশিয়া, আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকার বেশ কিছু দেশে তাদের সেবা বন্ধ বা
কম খরচের বিশেষ সেবা চালু রাখার চিন্তাভাবনা করছে, এমনটাই জানাচ্ছে দি নিউ ইয়র্ক টাইমস৷
গত বছর ভিওয়া নামক একটি ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট আফ্রিকা, এশিয়া, ল্যাটিন আমেরিকাসহ বেশ কিছু দেশে তাদের সেবা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়৷
প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার দিমিত্রি শাপিরো জানান, আমি স্বাধীন এবং মুক্ত যোগাযোগে বিশ্বাসী৷ কিন্তু এসব দেশের মানুষ তাদের নিজস্ব কনটেন্ট বারবার দেখার
জন্য প্রচন্ড ক্ষুধার্ত৷ তারা ঘন্টার পর ঘন্টা ওয়েবসাইট খুলে বসে থাকে, এক অর্থে যা আমাদের ব্যান্ডউইডথ খেয়ে ফেলার সামিল৷ ফলে এসব এলাকায়
ব্যবসা করা খুব মুশকি।
এই সমস্যায় আছে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট মাইস্পেসও৷ এজন্য তারা উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কম ব্যান্ডউইডথ এর সংস্করণ চালু করেছে৷
ফলে ভারতে থাকা মাইস্পেসের প্রায় ৮ লাখ ব্যবহারকারী স্বল্প ব্যান্ডউইডথ এর মাইস্পেস দেখছে৷ খরচ কমানোর জন্যই মাইস্পেসের এই উদ্যোগ৷
তবে সবচেয়ে সঙ্গিন অবস্থায় আছে ইউটিউব৷ খরচ কমাতে ফেসবুকও চিন্তা করছে তার সার্ভারে থাকা ছবি এবং ভিডিওগুলোর কোয়ালিটি কমানোর ২০০৯ সালে এই সাইটটির লোকসান হবে অন্তত ৪৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার- ইতিমধ্যে অর্থনীতিবিদরা জানিয়ে দিয়েছে তা৷ প্রতি মাসে কোটি কোটি ভিডিও যোগ হচ্ছে এই সাইটে আর সেগুলো সামলাতে খরচ করতে হচ্ছে কাড়ি কাড়ি টাকা৷ ইউটিউব এর অনলাইন সেলস এন্ড অপারেশনস এর প্রধান টম পিকেট জানিয়েছেন, অনলাইন ভিডিওকে বিশ্ববাপী ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ নিয়ে এখনো এগিয়ে চলেছে ইউটিউব৷ গত দুই বছরে ভারত, ব্রাজিল এবং পোল্যান্ডের জন্য স্থানীয় সংস্করণও তৈরি করেছে সাইটটি৷ তবে এই মুহুর্তে আরো স্থানীয় সংস্করণ তৈরির দিকে নজর না দিয়ে ব্যবসার কথা ভাবছে ইউটিউব৷
টম জানান, ভবিষ্যতে আমরা হয়তো ব্যান্ডউইডথ এর একটি নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারণ করে দেবো৷
খরচ কমাতে ফেসবুকও চিন্তা করছে তার সার্ভারে থাকা ছবি এবং ভিডিওগুলোর কোয়ালিটি কমানোর৷ এই সামাজিক ইউটিলিটি সাইটটির ৭০ শতাংশ ব্যবহারকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অবস্থান করে৷ আর তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অধিকাংশ ব্যবহারকারী হলেও উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে তেমন কোন ব্যবসায়িক সুবিধা পাচ্ছে না ফেসবুক৷ অন্যদিকে প্রতিমাসে ৮৫০ মিলিয়ন ছবি আর ৮ মিলিয়ন ভিডিও যুক্ত হচ্ছে এই সাইটে যা সংরক্ষণের খরচ অনেক৷ আর তাই খরচ কমাতে বিভিন্ন দেশে বা বিভিন্ন দেশের ব্যবহারকারীদের যুক্ত করা ছবি এবং ভিডিও-র কোয়ালিটি কমানোর কথা ভাবছে ফেসবুক৷ পাশাপাশি বিজ্ঞাপনদাতা খুঁজতে ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া এবং ফ্রান্সে লোক নিয়োগ করেছে সংস্থাটি৷
অবশ্য ফেসবুক, গতমাসে ঘোষণা দিয়েছিল যে আগামী বছরের মধ্যে লাভের মুখ দেখবে তারা৷ বলাবাহুল্য এই ঘোষণার পর পরই পদত্যাগ করেন ফেসবুকের
ফিন্যান্স বিভাগের প্রধান গিবিওন ইয়ু৷ শোনা যাচ্ছে, কোম্পানির এই বিলাসবহুল ঘোষণার মোটেই পক্ষে ছিলেন না তিনি৷
বিশেষজ্ঞদের মতে, জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলো বিভিন্ন দেশে তাদের সেবা বন্ধ করলে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়বে৷ কিন্তু এই মুহুর্তে বিশ্ববাপী ছবি বা
ভিডিও সেবা চালানোর মতো আর্থিক সঙ্গতি অনেকেরই কেম আসছে৷ আর তাই অদুর ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়ার মত অঞ্চলগুলো থেকে ফেসবুক বা ইউটিউব মুখ ঘুরিয়ে নিলে কিইবা করার থাকবে৷
ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা অর্জন নিঃসন্দেহে ভালো খবর৷ কিন্তু ফেসবুক কিংবা ইউটিউব দক্ষিণ এশিয়ায় এই সফলতা ঠিক আনন্দের সঙ্গে কাজে লাগাতে পারছে না বলেই জানা গেছে৷ কারণ এই জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসা করাটা ঠিক হয়ে উঠছে না তাদের৷
ফেসবুক বা ইউটিউবের মত একেকটি ওয়েবসাইট রক্ষণাবেক্ষণ অনেক খরচের ব্যাপার৷ বিশেষত ব্যবহারকারী বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাদের জন্য
পর্যাপ্ত ব্যান্ডউইডথ এবং স্পেস অ্যালোকেট করার জন্য প্রয়োজন হয় অফুরন্ত সার্ভার স্পেস৷ একইসঙ্গে এসব ওয়েবসাইটের সঙ্গে জড়িয়ে
আছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর বেতনভাতাসহ আরো অনেক বিষয়৷ অবাক হলেও সত্য, এখন পর্যন্ত লাভের মুখ দেখেনি ফেসবুক৷ অন্যদিকে,
ইউটিউব কিনে নিয়ে সমানে লোকসানের মুখ দেখছে গুগল৷ সবচেয়ে সঙ্গিন অবস্থায় আছে ইউটিউব সবচেয়ে সঙ্গিন অবস্থায় আছে ইউটিউবআর
তাই ইউটিউব বা ফেসবুকের মত জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলো নাকি এশিয়া, আফ্রিকা এবং ল্যাটিন আমেরিকার বেশ কিছু দেশে তাদের সেবা বন্ধ বা
কম খরচের বিশেষ সেবা চালু রাখার চিন্তাভাবনা করছে, এমনটাই জানাচ্ছে দি নিউ ইয়র্ক টাইমস৷
গত বছর ভিওয়া নামক একটি ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট আফ্রিকা, এশিয়া, ল্যাটিন আমেরিকাসহ বেশ কিছু দেশে তাদের সেবা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয়৷
প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার দিমিত্রি শাপিরো জানান, আমি স্বাধীন এবং মুক্ত যোগাযোগে বিশ্বাসী৷ কিন্তু এসব দেশের মানুষ তাদের নিজস্ব কনটেন্ট বারবার দেখার
জন্য প্রচন্ড ক্ষুধার্ত৷ তারা ঘন্টার পর ঘন্টা ওয়েবসাইট খুলে বসে থাকে, এক অর্থে যা আমাদের ব্যান্ডউইডথ খেয়ে ফেলার সামিল৷ ফলে এসব এলাকায়
ব্যবসা করা খুব মুশকি।
এই সমস্যায় আছে জনপ্রিয় সোশ্যাল নেটওয়ার্ক সাইট মাইস্পেসও৷ এজন্য তারা উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য কম ব্যান্ডউইডথ এর সংস্করণ চালু করেছে৷
ফলে ভারতে থাকা মাইস্পেসের প্রায় ৮ লাখ ব্যবহারকারী স্বল্প ব্যান্ডউইডথ এর মাইস্পেস দেখছে৷ খরচ কমানোর জন্যই মাইস্পেসের এই উদ্যোগ৷
তবে সবচেয়ে সঙ্গিন অবস্থায় আছে ইউটিউব৷ খরচ কমাতে ফেসবুকও চিন্তা করছে তার সার্ভারে থাকা ছবি এবং ভিডিওগুলোর কোয়ালিটি কমানোর ২০০৯ সালে এই সাইটটির লোকসান হবে অন্তত ৪৭০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার- ইতিমধ্যে অর্থনীতিবিদরা জানিয়ে দিয়েছে তা৷ প্রতি মাসে কোটি কোটি ভিডিও যোগ হচ্ছে এই সাইটে আর সেগুলো সামলাতে খরচ করতে হচ্ছে কাড়ি কাড়ি টাকা৷ ইউটিউব এর অনলাইন সেলস এন্ড অপারেশনস এর প্রধান টম পিকেট জানিয়েছেন, অনলাইন ভিডিওকে বিশ্ববাপী ছড়িয়ে দেয়ার লক্ষ নিয়ে এখনো এগিয়ে চলেছে ইউটিউব৷ গত দুই বছরে ভারত, ব্রাজিল এবং পোল্যান্ডের জন্য স্থানীয় সংস্করণও তৈরি করেছে সাইটটি৷ তবে এই মুহুর্তে আরো স্থানীয় সংস্করণ তৈরির দিকে নজর না দিয়ে ব্যবসার কথা ভাবছে ইউটিউব৷
টম জানান, ভবিষ্যতে আমরা হয়তো ব্যান্ডউইডথ এর একটি নির্দিষ্ট সীমা নির্ধারণ করে দেবো৷
খরচ কমাতে ফেসবুকও চিন্তা করছে তার সার্ভারে থাকা ছবি এবং ভিডিওগুলোর কোয়ালিটি কমানোর৷ এই সামাজিক ইউটিলিটি সাইটটির ৭০ শতাংশ ব্যবহারকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অবস্থান করে৷ আর তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে অধিকাংশ ব্যবহারকারী হলেও উন্নয়নশীল দেশগুলো থেকে তেমন কোন ব্যবসায়িক সুবিধা পাচ্ছে না ফেসবুক৷ অন্যদিকে প্রতিমাসে ৮৫০ মিলিয়ন ছবি আর ৮ মিলিয়ন ভিডিও যুক্ত হচ্ছে এই সাইটে যা সংরক্ষণের খরচ অনেক৷ আর তাই খরচ কমাতে বিভিন্ন দেশে বা বিভিন্ন দেশের ব্যবহারকারীদের যুক্ত করা ছবি এবং ভিডিও-র কোয়ালিটি কমানোর কথা ভাবছে ফেসবুক৷ পাশাপাশি বিজ্ঞাপনদাতা খুঁজতে ব্রিটেন, অস্ট্রেলিয়া এবং ফ্রান্সে লোক নিয়োগ করেছে সংস্থাটি৷
অবশ্য ফেসবুক, গতমাসে ঘোষণা দিয়েছিল যে আগামী বছরের মধ্যে লাভের মুখ দেখবে তারা৷ বলাবাহুল্য এই ঘোষণার পর পরই পদত্যাগ করেন ফেসবুকের
ফিন্যান্স বিভাগের প্রধান গিবিওন ইয়ু৷ শোনা যাচ্ছে, কোম্পানির এই বিলাসবহুল ঘোষণার মোটেই পক্ষে ছিলেন না তিনি৷
বিশেষজ্ঞদের মতে, জনপ্রিয় ওয়েবসাইটগুলো বিভিন্ন দেশে তাদের সেবা বন্ধ করলে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়বে৷ কিন্তু এই মুহুর্তে বিশ্ববাপী ছবি বা
ভিডিও সেবা চালানোর মতো আর্থিক সঙ্গতি অনেকেরই কেম আসছে৷ আর তাই অদুর ভবিষ্যতে দক্ষিণ এশিয়ার মত অঞ্চলগুলো থেকে ফেসবুক বা ইউটিউব মুখ ঘুরিয়ে নিলে কিইবা করার থাকবে৷
সহজেই ব্যবহার করুন আমেরিকা, ইল্যান্ড এর IP adress আর লুকান বর্তমান Ip Adress
একটু বুদ্বি খাটিয়েই কিন্তু Hide করতে পারেন আপনার কম্পিউটারের বর্তমান Ip Adress। ইচ্ছা করলেই আপনি ব্যবহার করতে পারেন আমেরিকা,ইল্যান্ড এর IP adress, Bangladesh এ বসেই। আমাদের বিভিন্ন সময়ে লুকানোর দরকার হয়। যেমন কারো ইমেল অথবা ফেইসবুক হ্যাকিং করার সময় Ip Adress Hide করতে হয়।কিন্তু IP adress Hide করা থাকলে কেঊ বুঝতে পারবেনা আপনি কোন জাইগা হতে হ্যাকিং করছেন।

আর এই জন্য আপনার প্রয়োজন হবে Hide IP 2009 নামের একটি সফৃটওয়্যার।সফৃটওয়্যারটি এখান থেকে http://gmsr-mobile.webs.com/hide-ip.htmকম্পিউটারে ডাঊনলোড করুন। তবে সফটওয়্যারটি কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই Microsoft .NET Framework ইন্সটল করা থাকতে হবে।

যদি না থাকে তাহলে এখান হতেhttp://gmsr-mobile.webs.com/microsoft.net.htm ডাঊনলোড করুন। সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে করার পর এবার Hide IP 2009 সফটওয়্যারটি করুন।করার পর Hide IP মেনুতে ক্লিক করে Hide করুন আপনার Ip Adress

আর এই জন্য আপনার প্রয়োজন হবে Hide IP 2009 নামের একটি সফৃটওয়্যার।সফৃটওয়্যারটি এখান থেকে http://gmsr-mobile.webs.com/hide-ip.htmকম্পিউটারে ডাঊনলোড করুন। তবে সফটওয়্যারটি কাজ করার জন্য আপনাকে অবশ্যই Microsoft .NET Framework ইন্সটল করা থাকতে হবে।

যদি না থাকে তাহলে এখান হতেhttp://gmsr-mobile.webs.com/microsoft.net.htm ডাঊনলোড করুন। সফটওয়্যারটি কম্পিউটারে করার পর এবার Hide IP 2009 সফটওয়্যারটি করুন।করার পর Hide IP মেনুতে ক্লিক করে Hide করুন আপনার Ip Adress

ফেইসবুকে হ্যাকারদের আক্রমণ
সম্প্রতি হ্যাকারদের একটি দল সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেইসবুকের ২০ কুটি গ্রাহকের উপর আক্রমন চালিয়েছে । এ আক্রমণের ফলে মূল উদ্দেশ্য ছিল ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের ব্যবহৃত নাম (ইউজার নেম) এবং সাংকেতিক নম্বর (পাসওয়ার্ড) সংগ্রহ করা। ফেইসবুকের মুখপাত্র বেরি সিনিট সম্প্রতি এ তথ্য জানিয়েছেন। এখন আক্রমণ পরিচালনাকারি একাউন্টটি বন্ধ (ব্লক) করে দেওয়া হয়েছে।
আক্রমণের ব্যাপারে তিনি জানান, হ্যাকারের দলটি একটি একাউন্ট থেকে তাদের বন্ধুদের এবং বিভিন্ন গ্রুপে একটি ওয়েবসাইটের সংযুক্তি পাঠায়, যেখানে বলা হয় এখানে সদস্য হতে। ওই সংযুক্তিগুলোর প্রথম পৃষ্ঠা হুবহু ফেইসবুকের মতো করে তৈরি করা। তবে এই সাইটগুলো হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে থাকে। যেখানেও ব্যবহৃত নাম এবং পাসওয়ার্ড দিতে বলা হয়। ওই সাইটে যেসব সদ্স্য ঢুকেছেন (লগ-ইন), তাদের ব্যবহৃত নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহারকারীদের অজান্তেই চুরি হয়ে যায়।
নিরাপত্তা দলের মতে। হ্যাকারদের দলটি বিভিন্ন ধরণের বার্তা পাঠিয়ে ব্যবহারকারীদের আগ্রহী করে লিংকগুলোতে ক্লিক করতে। যার মধ্যে এসব সাইটে বিভিন্ন রোগের ওষুধের বিবরণসহ ফেইসবুকের বিভিন্ন সুবিধা পাওয়ার কথা বলা হয়। এর আগে গত বছর হ্যাকারদের একটি দল একইভাবে কোবফেইস নামের ভাইরাস ছাড়ে, যেখানে ক্লিক করলেই গ্রাহকদের কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের হাতে চলে যেত। এ ধরনের আক্রমণ থেকে সাবধানে থাকতে পরিচিত কিংবা পরীক্ষা না করে কোনো ধরনের লিংক ক্লিক না করতে পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
আক্রমণের ব্যাপারে তিনি জানান, হ্যাকারের দলটি একটি একাউন্ট থেকে তাদের বন্ধুদের এবং বিভিন্ন গ্রুপে একটি ওয়েবসাইটের সংযুক্তি পাঠায়, যেখানে বলা হয় এখানে সদস্য হতে। ওই সংযুক্তিগুলোর প্রথম পৃষ্ঠা হুবহু ফেইসবুকের মতো করে তৈরি করা। তবে এই সাইটগুলো হ্যাকারদের নিয়ন্ত্রণে থাকে। যেখানেও ব্যবহৃত নাম এবং পাসওয়ার্ড দিতে বলা হয়। ওই সাইটে যেসব সদ্স্য ঢুকেছেন (লগ-ইন), তাদের ব্যবহৃত নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহারকারীদের অজান্তেই চুরি হয়ে যায়।
নিরাপত্তা দলের মতে। হ্যাকারদের দলটি বিভিন্ন ধরণের বার্তা পাঠিয়ে ব্যবহারকারীদের আগ্রহী করে লিংকগুলোতে ক্লিক করতে। যার মধ্যে এসব সাইটে বিভিন্ন রোগের ওষুধের বিবরণসহ ফেইসবুকের বিভিন্ন সুবিধা পাওয়ার কথা বলা হয়। এর আগে গত বছর হ্যাকারদের একটি দল একইভাবে কোবফেইস নামের ভাইরাস ছাড়ে, যেখানে ক্লিক করলেই গ্রাহকদের কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ হ্যাকারদের হাতে চলে যেত। এ ধরনের আক্রমণ থেকে সাবধানে থাকতে পরিচিত কিংবা পরীক্ষা না করে কোনো ধরনের লিংক ক্লিক না করতে পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
কি করবেন যদি ইউটিউব বা ফেইসবুকের মত সাইট ব্লক করে দেয়া হয়?
কিছুদিন আগে বাংলাদেশের মানুষ এক নতুন আভিজ্ঞতার সন্মুখীন হয়েছিলেন আর তা হচ্ছে ইউটিউবের মত সাইটে প্রবেশ করতে না পারা। শুধু বাংলাদেশ নয়, বিশ্বের অনেক দেশের মানুষই এই সমস্যার সন্মুখীন হন। বিশেষ করে চীনে এই ধরনের সমস্যায় প্রতিনিয়তই পড়তে হয়। চীনে ইউটিউব বন্ধ আছে বেশ অনেক দিন ধরেই। ইউটিউব ছাড়াও আরো অনেক সাইটেই চীন থেকে প্রবেশ করা যায়না। এছাড়া সিরিয়া সহ আরও অনেক আরব দেশেই বন্ধ করে দেয়া হয়েছে ফেইসবুক। তাহলে সমাধান কি ?
অনেক প্রক্সি সাইট আছে যেখানে আপনার কাঙ্ক্ষিত সাইটের URL টি লিখে আপনি সেই সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন। কিন্তু এসব প্রক্সি সাইট থেকে ইউটিউবের মত ভিডিও শেয়ারিং সাইটে প্রবেশ করা যায় ঠিকই কিন্তু ভিডিও দেখা যায়না।
তাহলে আরো ভাল সমাধান কি?
আমার মতে সবচেয়ে ভাল সমাধান হচ্ছে “ফ্রী গেইট”। মাত্র ৪১০কিলোবাইটের ছোট্ট একটি সফটওয়্যার।
সফটওয়্যারটি এখান থেকে http://download.cnet.com/Freegate/3000-2085_4-10415391.htmlআপনার কম্পিউটারে ডাউনলোড করুন। তারপর রান করুন। সফল ভাবে রান হলে সফটওয়্যারটি নিচের ছবির মতো দেখাবে।

রান করার সাথে সাথে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুলবে। এবার সাধারন ভাবেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের এড্রেস বারে ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখে যেকোন সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন।
সতর্কতাঃ কম্পিউটার বন্ধ করার আগে সফটওয়্যারটি অবশ্যই বন্ধ করে নিন।
টিপসঃ সফটওয়্যারটি বন্ধ না চালু অবস্থায় যদি ইন্টারনেট এক্সপ্লরার ঠিক মত কাজ না করে, তাহলে সফটওয়্যারটি বন্ধ করে আবার চালু করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
[বিঃ দ্রঃ এই সফটওয়্যারটি চীনে অবস্থানরত ব্যবহারকারীদের জন্যে সম্পূর্ন ফ্রী, চীন ছাড়া অন্য কোথাও Free to try। নিয়মিত ব্যবহার করতে হলে কিনতে হবে ]
অনেক প্রক্সি সাইট আছে যেখানে আপনার কাঙ্ক্ষিত সাইটের URL টি লিখে আপনি সেই সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন। কিন্তু এসব প্রক্সি সাইট থেকে ইউটিউবের মত ভিডিও শেয়ারিং সাইটে প্রবেশ করা যায় ঠিকই কিন্তু ভিডিও দেখা যায়না।
তাহলে আরো ভাল সমাধান কি?
আমার মতে সবচেয়ে ভাল সমাধান হচ্ছে “ফ্রী গেইট”। মাত্র ৪১০কিলোবাইটের ছোট্ট একটি সফটওয়্যার।

সফটওয়্যারটি এখান থেকে http://download.cnet.com/Freegate/3000-2085_4-10415391.htmlআপনার কম্পিউটারে ডাউনলোড করুন। তারপর রান করুন। সফল ভাবে রান হলে সফটওয়্যারটি নিচের ছবির মতো দেখাবে।

রান করার সাথে সাথে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুলবে। এবার সাধারন ভাবেই ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের এড্রেস বারে ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখে যেকোন সাইটে প্রবেশ করতে পারবেন।
সতর্কতাঃ কম্পিউটার বন্ধ করার আগে সফটওয়্যারটি অবশ্যই বন্ধ করে নিন।
টিপসঃ সফটওয়্যারটি বন্ধ না চালু অবস্থায় যদি ইন্টারনেট এক্সপ্লরার ঠিক মত কাজ না করে, তাহলে সফটওয়্যারটি বন্ধ করে আবার চালু করলেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
[বিঃ দ্রঃ এই সফটওয়্যারটি চীনে অবস্থানরত ব্যবহারকারীদের জন্যে সম্পূর্ন ফ্রী, চীন ছাড়া অন্য কোথাও Free to try। নিয়মিত ব্যবহার করতে হলে কিনতে হবে ]
Youtube এর বিকল্প

আপনাদের সাথে আজকে যে সাইটটি শেয়ার করব তার নাম হচ্ছে www.youku.com
সাইটটিকে অনেকেই youtube এর বিকল্প হিসেবে ভাবতে পারেন। নিম্নে সাইটটির কিছু ভাল ও মন্দ দিক তুলে ধরার চেস্টা করছি।
ভাল দিক-
১) সাইটটিতে ভিডিও Buffering অনেক দ্রুত।
২) যেকোন বিদেশী মুভি একটি পার্টেই দেখতে পাবেন।
৩) নতুন Hollywood/Bollywood/Chinese মুভি/সিরিয়াল অতি দ্রুত আপলোড করা হয় এই সাইটে ।
৪) Alexa তে এ সাইটের Ranking ৫৪। তাই নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে এটি একটি জনপ্রিয় সাইট।
মন্দ দিক-
১) সাইটটি চাইনিজদের তৈরি এবং বলা যেতে পারে শুধুমাত্র চাইনিজদের জন্যে তৈরি। আর হয়তো একারনেই সাইটটির ভাষা শুধুমাত্র চাইনিজ। কিন্তু ভাষা চাইনিজ হলেও ইংরেজীতে সার্চ দিয়ে বিদেশী ভিডিও দেখা যাবে।
২) বাংলা ভিডিও ক্লিপ এর সংখ্যা অনেক কম(নেই বললেই চলে)।
HTML,XHTML ,CSS সহ JavaScript শিখুন একদম ফ্রী !!!
আমাদের মাঝে এমন কাউকে খুজে পাওয়া যাবে না যে ওয়েব সাইট বানাতে চাই না ।কিবাবে বানাব তা জানি না ।আজ কে আমি আপানাদের এমন এটি site এর সাথে পরিচয় করিযে দিব যে site এ আপনি HTML Tutorials , Browser Scripting , XML Tutorials সহ অন্যান্য Tutorial পাবেন ।এই site এ আপনি খুব সহজেই Tutorial গুলো অনুসরন করে শিখতে পারবেন । মজার ব্যাপার হল এগুলো জানার জন্য আপনাকে একটি টাকাও খরচ করতে হবেনা । এই সাইটে আপনি Web Building এর উপর Tutorial ও পাবেন । site টি হল www.w3schools.com

আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে সাইটটির সকল বিষয়ের উপর Tutorials গুলো দেওযা হল :-
# HTML Tutorials :-
Learn HTML
Learn XHTML
Learn CSS
Learn TCP/IP
# Browser Scripting :-
Learn JavaScript
Learn HTML DOM
Learn DHTML
Learn VBScript
Learn AJAX
Learn jQuery
Learn E4X
# XML Tutorials :-
Learn XML
Learn DTD
Learn XML DOM
Learn XSLT
Learn XSL-FO
Learn XPath
Learn XQuery
Learn XLink
Learn XPointer
Learn Schema
Learn XForms
# Server Scripting:-
Learn SQL
Learn ASP
Learn ADO
Learn PHP
Learn ASP.NET
Learn .NET Mobile
# Web Services:-
Learn Web Services
Learn WSDL
Learn SOAP
Learn RSS
Learn RDF
Learn WAP
Learn WMLScript
# Multimedia:-
Learn Media
Learn SMIL
Learn SVG
Learn Flash
# Web Building:-
Web Building
Web Browsers
Web Certification
Web Hosting
Web W3C
Web Quality
Web Semantic

আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে সাইটটির সকল বিষয়ের উপর Tutorials গুলো দেওযা হল :-
# HTML Tutorials :-
Learn HTML
Learn XHTML
Learn CSS
Learn TCP/IP
# Browser Scripting :-
Learn JavaScript
Learn HTML DOM
Learn DHTML
Learn VBScript
Learn AJAX
Learn jQuery
Learn E4X
# XML Tutorials :-
Learn XML
Learn DTD
Learn XML DOM
Learn XSLT
Learn XSL-FO
Learn XPath
Learn XQuery
Learn XLink
Learn XPointer
Learn Schema
Learn XForms
# Server Scripting:-
Learn SQL
Learn ASP
Learn ADO
Learn PHP
Learn ASP.NET
Learn .NET Mobile
# Web Services:-
Learn Web Services
Learn WSDL
Learn SOAP
Learn RSS
Learn RDF
Learn WAP
Learn WMLScript
# Multimedia:-
Learn Media
Learn SMIL
Learn SVG
Learn Flash
# Web Building:-
Web Building
Web Browsers
Web Certification
Web Hosting
Web W3C
Web Quality
Web Semantic
Tuesday, January 5, 2010
একটু শক্তিশালী ফাইল রিকভারি সফটওয়ার R-Studio
R-Studio দারুন একটি ফাইল রিকভারি সফটওয়্যার। এটি আপনার হার্ডডিস্ক, ইউএসবি ডিক্স ইত্যাদি থেকে মুছে ফেলা বা হারিয়ে যাওয়া ফাইল রিকভার করতে ওস্তাদ।
যে সব পার্টিশন টাইপ সাপোর্ট করে:
FAT12/16/32
NTFS, NTFS5 ( Windows 2000/XP/2003/Vista দ্বারা তৈরি বা আপডেটেড )
HFS/HFS+ (Macintosh)
Little and Big Endian variants of UFS1/UFS2 (FreeBSD/OpenBSD/NetBSD/Solaris) এবং
Ext2FS/Ext3FS (Linux)
ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?ojmdemnkbdi

FAT12/16/32
NTFS, NTFS5 ( Windows 2000/XP/2003/Vista দ্বারা তৈরি বা আপডেটেড )
HFS/HFS+ (Macintosh)
Little and Big Endian variants of UFS1/UFS2 (FreeBSD/OpenBSD/NetBSD/Solaris) এবং
Ext2FS/Ext3FS (Linux)
ডাউনলোড লিংক: http://www.mediafire.com/?ojmdemnkbdi
ম্যামোরি কার্ড রিকভার করুন পিসি ইন্সপেক্টর দিয়ে
আপনি কি অসতর্কাবস্থায় আপনার ক্যামেরার ম্যামোরি কার্ড থেকে ছবি ডিলিট করে ফেলেছেন? চেক করার আগেই কি ফরম্যাট দিয়ে ফেলেছেন? ছবি/ফাইলগুলো কি খুবই জরুরী ছিল? কি করবেন তাই ভাবছেন তো?
আমি বলি কি করতে হবে, হয়ত আপনি আপনার ছবিগুলো পেয়েও যেতে পারেন। আপনি গুগলে সার্চ দিলে অনেকগুলো ম্যামোরি কার্ড রিকভারি টুল পেয়ে যেতে পারেন। যার মধ্যে খুব কমই ফ্রীওয়্যার। আর ফ্রীওয়্যার হলেও quality is not up to that mark you’re looking for!
যাই হোক এইক্ষেত্রে যে ফ্রীওয়্যারটি সবচেয়ে কার্যকর প্রতিপন্ন হতে পারে সেটি হল ” পিসি ইন্সপেক্টর স্মার্ট রিকভারি ”
প্রথমত আপনার যে জিনিসটি নিশ্চিত করা জরুরী সেটি হল ফরম্যাট অথবা ডিলিট করে ফেলার পর আপনি আপনার ম্যামোরী কার্ডে আর কোন ছবি নতুন করে লোড করেন নি। নতুন করে ছবি লোড করায় ম্যামোরীতে ছবি এ্যাসাইন হয়ে গেলে আপনার ছবি রিকভার করা মুশকিল হয়ে যেতে পারে। সেই ক্ষেত্রে পিসি ইন্সপেক্টর আপনাকে রিকভারির ক্ষেত্রে ১০০% গ্যারান্টি দিতে পারে না।
এই অসাধারন টুলটি Win 9x, ME, NT 4.0, XP এবং Windows™ 2000 প্ল্যাটফর্মকে সাপর্ট করে থাকে। এবং এই্ টুল যে সমস্ত পিকচার ফরম্যাটকে সাপর্ট করে থাকে সেগুলো হল – .jpg, .amr, .tif, .bmp, .gif, Canon .crw , Fuji .raf , RICOH .raw, Olympus .orf (E-XX), Olympus .orf (C5050), Nokia 3gp, Kodak .dcr, Minolta .mrw, Nikon .nef (D1H/D1X), Nikon .nef (D2H/D2X), Nikon .nef (E5000/E5700), Sigma – Foveon .x3f, mp4, quick time .mov (Konica Minolta). এবং ভিডিও ফাইলের মধ্যে .avi, QuickTime .mov ফরম্যাট and অডিও ফাইলের মধ্যে .wav, .dss ফরম্যাট ও রিকভার করা যাবে।
এই টুল শুধুমাত্র ক্যামেরার ম্যামোরি কার্ডের ক্ষেত্রে প্রযোয্য নয়, এটি যে কোন ধরনের ম্যামোরি স্টিকের ক্ষেত্র কাজ করতে পারে।
এইবার রিকভারি প্রসেস এর স্টেপগুলো একবার দেখে নেয়া যাক -
১. অবশ্যই আগে ইন্সটল করতে হবে। ম্যামোরি কার্ডটি লাগানো আছে কিনা কনফার্ম হয়ে নিন। এইবার পিসি ইন্সপেক্টর রান করুন।
২. এবার আপনার ম্যামোরি কার্ডের ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন।
৩. ফরম্যাটের ক্ষেত্র .jpg সিলেক্ট করুন।
৪. এইবার রিকভার করা ফাইলগুলোর ডেসটিনেশান সিলেক্ট করুন। এবং সবশেষে
৫. START চাপুন।
ডাউনলোড পিসি ইন্সপেক্টর http://www.pcinspector.de/Sites/file_recovery/info.htm?language=1
আমি বলি কি করতে হবে, হয়ত আপনি আপনার ছবিগুলো পেয়েও যেতে পারেন। আপনি গুগলে সার্চ দিলে অনেকগুলো ম্যামোরি কার্ড রিকভারি টুল পেয়ে যেতে পারেন। যার মধ্যে খুব কমই ফ্রীওয়্যার। আর ফ্রীওয়্যার হলেও quality is not up to that mark you’re looking for!
যাই হোক এইক্ষেত্রে যে ফ্রীওয়্যারটি সবচেয়ে কার্যকর প্রতিপন্ন হতে পারে সেটি হল ” পিসি ইন্সপেক্টর স্মার্ট রিকভারি ”

এই অসাধারন টুলটি Win 9x, ME, NT 4.0, XP এবং Windows™ 2000 প্ল্যাটফর্মকে সাপর্ট করে থাকে। এবং এই্ টুল যে সমস্ত পিকচার ফরম্যাটকে সাপর্ট করে থাকে সেগুলো হল – .jpg, .amr, .tif, .bmp, .gif, Canon .crw , Fuji .raf , RICOH .raw, Olympus .orf (E-XX), Olympus .orf (C5050), Nokia 3gp, Kodak .dcr, Minolta .mrw, Nikon .nef (D1H/D1X), Nikon .nef (D2H/D2X), Nikon .nef (E5000/E5700), Sigma – Foveon .x3f, mp4, quick time .mov (Konica Minolta). এবং ভিডিও ফাইলের মধ্যে .avi, QuickTime .mov ফরম্যাট and অডিও ফাইলের মধ্যে .wav, .dss ফরম্যাট ও রিকভার করা যাবে।
এই টুল শুধুমাত্র ক্যামেরার ম্যামোরি কার্ডের ক্ষেত্রে প্রযোয্য নয়, এটি যে কোন ধরনের ম্যামোরি স্টিকের ক্ষেত্র কাজ করতে পারে।
এইবার রিকভারি প্রসেস এর স্টেপগুলো একবার দেখে নেয়া যাক -
১. অবশ্যই আগে ইন্সটল করতে হবে। ম্যামোরি কার্ডটি লাগানো আছে কিনা কনফার্ম হয়ে নিন। এইবার পিসি ইন্সপেক্টর রান করুন।
২. এবার আপনার ম্যামোরি কার্ডের ড্রাইভটি সিলেক্ট করুন।
৩. ফরম্যাটের ক্ষেত্র .jpg সিলেক্ট করুন।
৪. এইবার রিকভার করা ফাইলগুলোর ডেসটিনেশান সিলেক্ট করুন। এবং সবশেষে
৫. START চাপুন।
ডাউনলোড পিসি ইন্সপেক্টর http://www.pcinspector.de/Sites/file_recovery/info.htm?language=1
খুঁজে দেখুন পাসওয়ার্ড দেওয়া ফাইল
আপনার কম্পিউটারে কতগুলো বা কোন কোন ফাইলে পাসওয়ার্ড দেওয়া আছে তা আপনি খুব সহজেই দেখে নিতে পারেন পাসওয়্যার ইনক্রিপশন এনালাইজার সফটওয়্যারের সাহায্যে। এতে আপনাকে ফাইলের নাম বা ফরম্যাট জানার দরকার নেই।

সফটওয়্যারটি এক্রোবেট, ফাইল মেকার (ডেটাবেজ), লোটাস, এমএস একসেস, এমএস এক্সেল, এমএস ওয়ার্ড, এমএস মানি, এমএস আউটলুক, এমএস পাওয়ার পয়েন্ট, এমএস প্রোজেক্ট, এমএস সিডিউল, এমএস এসকিউএল, কুইক বুকস, জিপ আর্কাইভ ইত্যাদিসহ ১০০ এর বেশী ফরম্যাটের ফাইল খুঁজতে পারে একই সাথে সক্ষম। সফটওয়্যারটি www.lostpassword.com/encryption-analyzer.htm
সাইট থেকে ট্রাইল সংস্করণ ডাউনলোড করতে পারেন।

সফটওয়্যারটি এক্রোবেট, ফাইল মেকার (ডেটাবেজ), লোটাস, এমএস একসেস, এমএস এক্সেল, এমএস ওয়ার্ড, এমএস মানি, এমএস আউটলুক, এমএস পাওয়ার পয়েন্ট, এমএস প্রোজেক্ট, এমএস সিডিউল, এমএস এসকিউএল, কুইক বুকস, জিপ আর্কাইভ ইত্যাদিসহ ১০০ এর বেশী ফরম্যাটের ফাইল খুঁজতে পারে একই সাথে সক্ষম। সফটওয়্যারটি www.lostpassword.com/encryption-analyzer.htm
সাইট থেকে ট্রাইল সংস্করণ ডাউনলোড করতে পারেন।
ফোল্ডারকে পাসওয়ার্ড দিয়ে সুরক্ষিত রাখুন, কোন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ছাড়াই!
ব্যক্তিগত ফোল্ডারের নিরাপত্তার জন্য আমরা বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে থাকি। অনেকে আবার এই কাজটি করতে বিভিন্ন থার্ডপার্টি সফটওয়্যার ব্যবহার করে। কিন্তু কোন সফটওয়্যার ছাড়াই আপনার ব্যক্তিগত ফোল্ডারকে সুরক্ষিত রাখতে পারেন। আমার আগের একটি টিউনে কমান্ড প্রম্পটের মাধ্যমে ফোল্ডার হাইড করার পদ্ধতি সম্পর্কে বলেছিলাম। কিন্তু এখন যে পদ্ধতি সম্পর্কে লিখছি, এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে একই সঙ্গে ফোল্ডার হাইড এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে রাখতে পারবেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
প্রথমে এখানেhttp://mithucmt.xtgem.com/flock.txt ক্লিক করে সম্পূর্ণ কোড কপি করে নিন
নোটপ্যাড খুলে কোডগুলো পেষ্ট করুন

পেষ্ট করা কোডে উপরের ছবিতে দেখানো যায়গায় আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড টাইপ করুন
*.bat এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করুন। অর্থাৎ সেভ করার পূর্বে ফাইলটির নাম (যে কোন) দেবার পর .bat (xxxx.bat) দিয়ে তারপর সেভ করুন
এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করতে চান সেখানে সেভ করা ফাইলটি রাখুন
ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং দেখুন সেখানে Locker নামে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি হয়েছে
এখন আপনি যেসব ফাইল বা ফোল্ডার সুরক্ষিত রাখতে চান সেগুলো কপি করে এই ফোল্ডারে রাখুন
এরপর আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং Y টাইপ করে Enter দিন
দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি গায়েব
ফোল্ডারটি ফিরিয়ে আনতে আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং আপনার দেয়া পাসওয়ার্ডটি টাইপ করে Enter চাপুন
দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি আবার ফিরে এসেছে
এভাবে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল বা ফোল্ডারকে একই সাথে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন এবং লুকিয়েও রাখতে পারেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
প্রথমে এখানেhttp://mithucmt.xtgem.com/flock.txt ক্লিক করে সম্পূর্ণ কোড কপি করে নিন
নোটপ্যাড খুলে কোডগুলো পেষ্ট করুন

পেষ্ট করা কোডে উপরের ছবিতে দেখানো যায়গায় আপনার পছন্দের পাসওয়ার্ড টাইপ করুন
*.bat এক্সটেনশন দিয়ে সেভ করুন। অর্থাৎ সেভ করার পূর্বে ফাইলটির নাম (যে কোন) দেবার পর .bat (xxxx.bat) দিয়ে তারপর সেভ করুন
এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার হিডেন করতে চান সেখানে সেভ করা ফাইলটি রাখুন
ফাইলটির উপর ডাবল ক্লিক করুন এবং দেখুন সেখানে Locker নামে একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি হয়েছে
এখন আপনি যেসব ফাইল বা ফোল্ডার সুরক্ষিত রাখতে চান সেগুলো কপি করে এই ফোল্ডারে রাখুন
এরপর আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং Y টাইপ করে Enter দিন
দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি গায়েব
ফোল্ডারটি ফিরিয়ে আনতে আবার *.bat ফাইলটিতে ডাবল ক্লিক করুন এবং আপনার দেয়া পাসওয়ার্ডটি টাইপ করে Enter চাপুন
দেখুন Locker নামের ফোল্ডারটি আবার ফিরে এসেছে
এভাবে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল বা ফোল্ডারকে একই সাথে পাসওয়ার্ড দিতে পারেন এবং লুকিয়েও রাখতে পারেন।
পাসওয়ার্ড ভুলে যান, কি বিশ্বাস হচ্ছে না?
আমাদের কত সাইটে কত আইডি আছে অনেক সময় তাই আমরা ভুলে যাই। আবার বিভিন্ন সাইটে লগ ইন করার জন্য ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ডও মনে রাখতে হয়। এই রকম ওয়েবসাইট খুঁজে পাওয়া কঠিন যেখানে রেজিস্ট্রেশন বা লগ ইন করতে হয় না। আবার লগ ইন করার জন্য অবশ্যই পাসওয়ার্ড প্রয়োজন হয়। এই সমস্ত পাসওয়ার্ডের মাধ্যমে সাইটের সিকিউরিটি বৃদ্ধি পায়।
আপনি ফেসবুক, ডিগ, আপনার ব্লগে বিভিন্ন ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন এবং হয়ত মনে রাখার জন্য “Remember this Password” এই ফিচারটি ব্যবহার করেন। কিন্তু এই ফিচারটি ব্যবহার করলে অন্য পাসওয়ার্ড দেওয়া যায় না আবার সকল পাসওয়ার্ড মনে রাখাও অনেক ঝামেলার। হয়ত আপনি অন্য কোন পিসি থেকে আপনি ঐসব সাইট লগ ইন করতে চান তখন ঐসব পাসওয়ার্ড মনে করা এক ঝামেলঅর বিষয়।
কিন্তু এখন আর আপনাকে কোন পাসওয়ার্ড মনে রাখার দরকার নেই, সিরিয়াসলি ভুলে যান আপনার সব পাসওয়ার্ড। আর আপনাকে এই পাসওয়ার্ড মনে রাখঅর ঝঅমেলঅ থেকে মুক্তি দেবে Lasstpass http://lastpass.com/
Lasstpass ফায়ারফক্স এবং ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের একটি অ্যাডঅন যা আপনার সব পাসওয়ার্ড মনে রাখবে লোকালি এবং অন্য সকল ব্রাউজারের সাথে সিঙক্রোনাইজ করবে ২৫৬ বিট AES ইনক্রিপ্ট ব্যবহার করে। আপনি শুধু একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন আর ভুলে যান সকল পাসওয়ার্ড। অ্যাডঅনটি ইন্সটল করার পর আপনাকে একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হবে। একবার আপনার সকল পাসওয়ার্ড প্রদান করা হয়ে গেলে পরবর্তীতে আপনার ইউজার নেম দিলেই পাসওয়ার্ডের বক্স পূরণ হয়ে যাবে।
যদি কোন সাইটে ডেটাবেজ স্টোর না থাকে তাহলে remember password ব্যবহার করতে হবে যা আমরা ইতিমধ্যে ব্রাউজারে ব্যবহার করে করেছি। একবার স্টোর হয়ে গেলে ডেটাবেজ খুব সহজেই তথ্য দেখার জন্য প্রবেশ করতে পারে যদি এর কোন মডিফিকেশন দরকার হয়।
যদি কোন ক্রডিট কার্ড পেমেন্ট অথবা সাধারণ রেজিস্ট্রশন সাইট যাই হোক না কেন Lastpass এ সঠিক তথ্য দিলে ঠিকমত কাজ করে। আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষার জন্য লাস্টপাসের কোন জুড়ি নেই। শুধুমাত্র একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড মনে রেখে ভুলে যান অন্য সব পাসওয়ার্ড।
আপনি ফেসবুক, ডিগ, আপনার ব্লগে বিভিন্ন ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করেন এবং হয়ত মনে রাখার জন্য “Remember this Password” এই ফিচারটি ব্যবহার করেন। কিন্তু এই ফিচারটি ব্যবহার করলে অন্য পাসওয়ার্ড দেওয়া যায় না আবার সকল পাসওয়ার্ড মনে রাখাও অনেক ঝামেলার। হয়ত আপনি অন্য কোন পিসি থেকে আপনি ঐসব সাইট লগ ইন করতে চান তখন ঐসব পাসওয়ার্ড মনে করা এক ঝামেলঅর বিষয়।
কিন্তু এখন আর আপনাকে কোন পাসওয়ার্ড মনে রাখার দরকার নেই, সিরিয়াসলি ভুলে যান আপনার সব পাসওয়ার্ড। আর আপনাকে এই পাসওয়ার্ড মনে রাখঅর ঝঅমেলঅ থেকে মুক্তি দেবে Lasstpass http://lastpass.com/
Lasstpass ফায়ারফক্স এবং ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের একটি অ্যাডঅন যা আপনার সব পাসওয়ার্ড মনে রাখবে লোকালি এবং অন্য সকল ব্রাউজারের সাথে সিঙক্রোনাইজ করবে ২৫৬ বিট AES ইনক্রিপ্ট ব্যবহার করে। আপনি শুধু একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন আর ভুলে যান সকল পাসওয়ার্ড। অ্যাডঅনটি ইন্সটল করার পর আপনাকে একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড মনে রাখতে হবে। একবার আপনার সকল পাসওয়ার্ড প্রদান করা হয়ে গেলে পরবর্তীতে আপনার ইউজার নেম দিলেই পাসওয়ার্ডের বক্স পূরণ হয়ে যাবে।
যদি কোন সাইটে ডেটাবেজ স্টোর না থাকে তাহলে remember password ব্যবহার করতে হবে যা আমরা ইতিমধ্যে ব্রাউজারে ব্যবহার করে করেছি। একবার স্টোর হয়ে গেলে ডেটাবেজ খুব সহজেই তথ্য দেখার জন্য প্রবেশ করতে পারে যদি এর কোন মডিফিকেশন দরকার হয়।
যদি কোন ক্রডিট কার্ড পেমেন্ট অথবা সাধারণ রেজিস্ট্রশন সাইট যাই হোক না কেন Lastpass এ সঠিক তথ্য দিলে ঠিকমত কাজ করে। আপনার পাসওয়ার্ড সুরক্ষার জন্য লাস্টপাসের কোন জুড়ি নেই। শুধুমাত্র একটি মাস্টার পাসওয়ার্ড মনে রেখে ভুলে যান অন্য সব পাসওয়ার্ড।
গুগল ক্যালেন্ডার এসএমএস রিমাইন্ডারঃ দারুণ একটি সেবা
রিমাইন্ডার সম্পর্কে নতুন করে পরিচিত করে দেবার কিছু নেই। আপনার কর্মব্যস্ত জীবনে কখন কী করবেন বা জরুরি কোন মিটিং বা অন্য কোন কাজ যেন কোনভাবেই মিস না হয়, এই জন্য অনেকেই রিমাইন্ডার সেবাটি ব্যবহার করে থাকেন। এটি সাধারণত মোবাইল সেট নির্ভর সেবা। প্রায় সব মোবাইলেই রিমাইন্ডার সেবাটি পাওয়া যায়। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় রিমাইন্ডার অপশনটি খুব জটিল প্রক্রিয়ার হয়ে থাকে। যারা অনেক ব্যস্ত থাকেন এবং মোবাইলের এইসব ঝামেলায় সময় ব্যয় করতে চান না, তাদের জন্য অত্যন্ত সহজ একটি সমাধান হতে পারে অনলাইন রিমাইন্ডার। তবে সাধারণত অনলাইন রিমাইন্ডার ইমেইল করে থাকে বা ডেস্কটপ কম্পিউটারে অ্যালার্ম দিয়ে থাকে। কিন্তু সবসময়ই যে আপনি কম্পিউটারের সামনে থাকবেন, এমন তো কোন কথা নেই। সেক্ষেত্রে মোবাইল ফোনই ভরসা। আর মোবাইল ফোন রিমাইন্ডার মানেই আবার সেই ঝক্কি-ঝামেলাময় রিমাইন্ডার অপশন।
আপনার জন্য সহজ ও কার্যকর একটি সমাধান হতে পারে গুগল ক্যালেন্ডারের এসএমএস রিমাইন্ডার সেবা। গুগল ক্যালেন্ডার সম্বন্ধে নতুন করে বলার কিছু নেই। গুগল ক্যালেন্ডারে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো ইভেন্ট যুক্ত করে রাখতে পারেন। এই ইভেন্টগুলোকে শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধুদের সঙ্গে, যাতে কেউ আপনার কোন ইভেন্ট যেমন জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী ইত্যাদি মিস না করে। এছাড়াও ব্যক্তিগত কাজেও গুগল ক্যালেন্ডারের সেবা প্রশংসনীয়। আপনার নিজের প্রতিটি ইভেন্ট যুক্ত করে রাখলে আপনার ইচ্ছেমতো গুগল ক্যালেন্ডার আপনাকে ইমেইল কিংবা এসএমএস এর মাধ্যমে রিমাইন্ড করবে। পুরো প্রক্রিয়াটা গুগলের অন্যসব সেবার মতই বিনামূল্যের। সুতরাং আপনিও ট্রাই করতে পারেন গুগল ক্যালেন্ডার এসএমএস রিমাইন্ডার সেবা। আসুন জেনে নিই কীভাবে কী করতে হবে।
প্রথমে www.google.com/calendar
সাইটে গিয়ে আপনার জিমেইল একাউন্টের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করুন। তারপর আপনি ড্যাশবোর্ড থেকে সহজেই যেকোন ইভেন্ট তৈরি করতে পারবেন। আপনার মোবাইল ফোনকে সেটআপ করার জন্য উপরের ডান দিক থেকে সেটিংস অপশনে ক্লিক করুন। মোবাইল সেটআপ ট্যাবে ক্লিক করুন।
কান্ট্রি ড্রপডাউন বক্স থেকে আপনি যেদেশে থাকেন, সেই দেশ সিলেক্ট করুন। এরপরের বক্সে কান্ট্রি কোডসহ আপনার মোবাইল নাম্বারটি লিখুন। এরপর send verification code বাটনে ক্লিক করে কোডটি পাবার জন্য অপেক্ষা করুন। এসএমএস এর মাধ্যমে কোডটি আসলে দ্বিতীয় বক্সে সেটা লিখে ফিনিশ সেটাপ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইল সেটআপ কমপ্লিট।
এবার আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি মোবাইল এসএমএস রিমাইন্ডারটি অ্যাক্টিভেট করতে পারেন। যখন আপনি কোন ইভেন্ট তৈরি করবেন, তখন নিচের অংশে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন অপশনে রিমাইন্ডার নামে একটি ঘর আছে যেটি বাই ডিফল্ট খালি থাকে। Add a reminder লিংকে ক্লিক করলে ড্রপ ডাউন ব্ক্স পাবেন। সেখান থেকে এসএমএস সিলেক্ট করুন। এরপর যথারীতি কতক্ষণ আগে আপনি রিমাইন্ডার এমএসএমটি পেতে চান সেটা সিলেক্ট করুন। সবশেষে সেভ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার তৈরিকৃত ইভেন্টের সঙ্গে একটি এসএমএস রিমাইন্ডার যুক্ত হয়ে যাবে।
গুগল ক্যালেন্ডার প্রায় সব দেশের সব অপারেটরকেই সাপোর্ট করে থাকে। তবে বাংলাদেশে অবস্থানকারীরা শুধুমাত্র গ্রামীণফোন, একটেল ও ওয়ারিদ টেলিকমের নেটওয়ার্কভুক্তরা গুগলের এসএমএস রিমাইন্ডার সেবাটি উপভোগ করতে পারবেন।
আপনার জন্য সহজ ও কার্যকর একটি সমাধান হতে পারে গুগল ক্যালেন্ডারের এসএমএস রিমাইন্ডার সেবা। গুগল ক্যালেন্ডার সম্বন্ধে নতুন করে বলার কিছু নেই। গুগল ক্যালেন্ডারে আপনি আপনার ইচ্ছেমতো ইভেন্ট যুক্ত করে রাখতে পারেন। এই ইভেন্টগুলোকে শেয়ার করতে পারেন আপনার বন্ধুদের সঙ্গে, যাতে কেউ আপনার কোন ইভেন্ট যেমন জন্মদিন, বিবাহবার্ষিকী ইত্যাদি মিস না করে। এছাড়াও ব্যক্তিগত কাজেও গুগল ক্যালেন্ডারের সেবা প্রশংসনীয়। আপনার নিজের প্রতিটি ইভেন্ট যুক্ত করে রাখলে আপনার ইচ্ছেমতো গুগল ক্যালেন্ডার আপনাকে ইমেইল কিংবা এসএমএস এর মাধ্যমে রিমাইন্ড করবে। পুরো প্রক্রিয়াটা গুগলের অন্যসব সেবার মতই বিনামূল্যের। সুতরাং আপনিও ট্রাই করতে পারেন গুগল ক্যালেন্ডার এসএমএস রিমাইন্ডার সেবা। আসুন জেনে নিই কীভাবে কী করতে হবে।
প্রথমে www.google.com/calendar
সাইটে গিয়ে আপনার জিমেইল একাউন্টের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ-ইন করুন। তারপর আপনি ড্যাশবোর্ড থেকে সহজেই যেকোন ইভেন্ট তৈরি করতে পারবেন। আপনার মোবাইল ফোনকে সেটআপ করার জন্য উপরের ডান দিক থেকে সেটিংস অপশনে ক্লিক করুন। মোবাইল সেটআপ ট্যাবে ক্লিক করুন।
কান্ট্রি ড্রপডাউন বক্স থেকে আপনি যেদেশে থাকেন, সেই দেশ সিলেক্ট করুন। এরপরের বক্সে কান্ট্রি কোডসহ আপনার মোবাইল নাম্বারটি লিখুন। এরপর send verification code বাটনে ক্লিক করে কোডটি পাবার জন্য অপেক্ষা করুন। এসএমএস এর মাধ্যমে কোডটি আসলে দ্বিতীয় বক্সে সেটা লিখে ফিনিশ সেটাপ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইল সেটআপ কমপ্লিট।
এবার আসুন জেনে নিই কীভাবে আপনি মোবাইল এসএমএস রিমাইন্ডারটি অ্যাক্টিভেট করতে পারেন। যখন আপনি কোন ইভেন্ট তৈরি করবেন, তখন নিচের অংশে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন অপশনে রিমাইন্ডার নামে একটি ঘর আছে যেটি বাই ডিফল্ট খালি থাকে। Add a reminder লিংকে ক্লিক করলে ড্রপ ডাউন ব্ক্স পাবেন। সেখান থেকে এসএমএস সিলেক্ট করুন। এরপর যথারীতি কতক্ষণ আগে আপনি রিমাইন্ডার এমএসএমটি পেতে চান সেটা সিলেক্ট করুন। সবশেষে সেভ বাটনে ক্লিক করলেই আপনার তৈরিকৃত ইভেন্টের সঙ্গে একটি এসএমএস রিমাইন্ডার যুক্ত হয়ে যাবে।
গুগল ক্যালেন্ডার প্রায় সব দেশের সব অপারেটরকেই সাপোর্ট করে থাকে। তবে বাংলাদেশে অবস্থানকারীরা শুধুমাত্র গ্রামীণফোন, একটেল ও ওয়ারিদ টেলিকমের নেটওয়ার্কভুক্তরা গুগলের এসএমএস রিমাইন্ডার সেবাটি উপভোগ করতে পারবেন।
একাধিক কম্পিউটারে ইন্টারনেট শেয়ার করা
আমরা যারা মোবাইল বা মডেম দ্বারা ইন্টারনেট ব্যবহার করি তারা চাইলে অনান্য লোকাল কম্পিউটারে ইন্টারনেট শেয়ার করে ব্যবহার করতে পারি। ধরি আপনার কম্পিউটারটি আরো দুটি কম্পিউটারের সাথে ল্যানের সাহায্যে সংযোগ স্থাপন করা আছে। আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ নিয়েছেন। এখন আপনি চাইলে অনান্য কম্পিউটারগুলোতেও ইন্টারনেটের সংযোগ দিতে পারেন শেয়ার করে। এতে অবশ্য গতি কিছুটা কমে যাবে।এজন্য আপনি আপনার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস দেখে নিন। ধরি আপনার লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের আইপি এড্রেস হচ্ছে ১৯২.১৬৮.১.১২।
প্রথমে আপনি আপনার কম্পিউটারে এডজ মডেম দ্বারা ইন্টারনেটের সংযোগ স্থাপন করুন। এরপরে সিস্টেম ট্রেতে থাকা উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন। অথবা Control Panel থেকে Network Connections এ গিয়ে উক্ত সংযোগের আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Status এ ক্লিক করুন একটি স্টেটাস উইন্ডো আসবে। এবার General ট্যাবে থেকে Properties বাটনে ক্লিক করুন তাহলে প্রোপার্টিস উইন্ডো আসবে। এবার Advance ট্যাবে ক্লিক করে Internet Connection Sharing অংশে Allow other network users to connect through this computer’s internet connection চেক (যদি আপনার একাধিক লোকাল এরিয়ার সংযোগ থাকে তাহলে একটি ম্যাসেজ আসবে যে আপনি কোন লোকাল এরিয়াতে ইন্টারনেট শেয়ার দিবেন, আপনি আপনার পছন্দেরটি নির্বাচন করবেন।) করে Ok করুন। তাহলে Network Connections এর পরপর তিনটি ম্যাসেজ আসবে যেগুলোতে ধারাবাহিক ভাবে Ok Yes Ok করুন। এখন দেখুন আপনার কম্পিউটারের লোকাল আইপি পরিবর্তন হয়ে ১৯২.১৬৮.০.১ হয়েছে।
এখন আপনি লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার আইপি ১৯২.১৬৮.০.১ পরিবর্তন করে পূর্বের আইপি ১৯২.১৬৮.১.১২ দিন এবং Ok করুন।
এবার যে কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট সংযোগ পেতে চান সেই কম্পিউটারের লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার Default gateway এর আইপি এড্রেস হিসাবে ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখুন। এরপরে Use the flowing DNS server addresses অপশন বাটন চেক করে Preferred DNS server এর আইপি এড্রেস হিসাবেও ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখে Ok Ok Ok করুন।
এবার দেখুন আপনার এই কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ এসেছে। এভাবে আপনি অন্য আরেকটি কম্পিউটারে সংযোগ নিতে পারনে। ব্রডব্যান্ডের সংযোগও এভাবে শেয়ার করে ব্যবহার করা যাবে।


এবার যে কম্পিউটারে আপনি ইন্টারনেট সংযোগ পেতে চান সেই কম্পিউটারের লোকাল এরিয়ার Status এ গিয়ে Properties বাটনে ক্লিক করে General ট্যাবে থেকে This connection uses the following items অংশের Internet Protocol (TCP/IP) নির্বাচন করে Properties বাটনে ক্লিক করুন। এবার Default gateway এর আইপি এড্রেস হিসাবে ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখুন। এরপরে Use the flowing DNS server addresses অপশন বাটন চেক করে Preferred DNS server এর আইপি এড্রেস হিসাবেও ১৯২.১৬৮.১.১২ লিখে Ok Ok Ok করুন।
এবার দেখুন আপনার এই কম্পিউটারে ইন্টারনেটের সংযোগ এসেছে। এভাবে আপনি অন্য আরেকটি কম্পিউটারে সংযোগ নিতে পারনে। ব্রডব্যান্ডের সংযোগও এভাবে শেয়ার করে ব্যবহার করা যাবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)